কলকাতা: পশ্চিমবঙ্গ গরম, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অর্পিতা মুখোপাধ্যায় এবার অনুব্রত মণ্ডল। অনুব্রতর গ্রেফতারির পর ঝাঁঝিয়ে উঠছেন বিজেপি নেতারা।শুভেন্দু অধিকারী তীব্রভাবে কটাক্ষ করেছেন অনুব্রতকে।
এবার ঝাঁঝিয়ে উঠলেন দিলীপ ঘোষ।
‘বাকি জীবনটা যেন জেলে থাকে, সেই বন্দোবস্তই হওয়া উচিত’।
দিলীপ ঘোষ বলেন, ”বহু মানুষের ভবিষ্যৎ অন্ধকার করেছে। বহু পরিবারকে সর্বশান্ত করেছে। গরিব একটা জেলা বীরভূম, তাকে আরও শোষণ করেছে। জেলার মানুষের হাহাকারের ফল তো ভুগতে হবে।”
অনুব্রতকে কটাক্ষ করে আরও বলেন, ”অক্সিজেন কম থাকায় যদি এত উৎপাত করে, তবে অক্সিজেন ঠিকঠাক গেলে কি করত এই লোকটা? এই ধরনের লোককে সমাজ থেকে আলাদা করা দরকার। বাকি জীবনটা যেন জেলে থাকে, সেই বন্দোবস্ত হওয়া উচিত।
আরও দু’একজনকে ধরলে হয়তো পুরো প্রশাসনটাই সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেবে। ভোট পরবর্তী হিংসায় এই লোকটার বিরাট হাত আছে। এই ধরনের লোক যেন মোটেই জেলের বাইরে না থাকে।”
A Devil can cite scriptures for his purpose. The Central investigating agencies have to be cruel with TMC Leader Anubrata Mondal, the goon arrested by CBI in cow-smuggling case. He has ruined many lives in Paschim Banga and tortured people in Birbhum district.
দিলীপ ঘোষ মনে করেন, ‘রাজনৈতিক স্বার্থে বাংলার মানুষের স্বার্থে ও আগামী প্রজন্মের স্বার্থে এগুলির প্রশমন হওয়া দরকার রয়েছে।’
শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘একটা লোককে দশবার ডেকেছেন, তিনি যাননি৷ এ তো আইনের বাইরে নয়৷ আমি তো পরশু দিন থেকেই বলছি যে, তদন্তকারী সংস্থা একটি সাংবিধানিক বডি৷
এত বড় গরিমাশালী সংস্থার প্রতি মানুষ প্রশ্ন তুলছিল৷ সঠিক কাজ করেছেন এবং আইনের আওতায় এনে তদন্তের যে প্রক্রিয়া আছে, সেই তদন্ত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে তাঁরা তাঁদের নিজস্ব ব্যবস্থা করবেন, সে ব্যাপারে আমার কোনও বক্তব্য নেই৷’’