সমগ্র বিশ্বজুড়ে ২১ দিনের লকডাউন চলছে। কিন্তু শুধু লকডাউনে করোনার মতো মরণ ভাইরাসকে বাধা দিতে উপযুক্ত পন্থা নয়। ২৫ মার্চ, বুধবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেডরোজ আধানম গেবিয়াসেস বলেছেন, এই করোনার মহামারিরূপ লকডাউনের দ্বারা সীমিত হবে না।
তিনি আরও বলেছেন, এই ভয়ানক ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পেতে এই লকডাউনের মধ্যে একে আক্রমণ করতে হবে। লকডাউনের মাধ্যমে জনসাধারণের গতিবিধি রোধ করা হয়েছে। লোকজনের জমায়েতও বন্ধ করা হয়েছে। এখন এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের খুঁজে বের করে তাঁদের দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
হয়তো বা এরই মাধ্যমে এই মহামারি রোধ করা যেতে পারে।
গত মঙ্গলবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী লকডাউনের ঘোষণা করার সময় বলেছেন, নিজেকে সমাজ থেকে দূরে রাখাই এই ভাইরাসের সাথে যুদ্ধের একমাত্র উপায়।
কিন্তু এমতাবস্থায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, লকডাউন শুধু নয়। এই ভাইরাসকে এখনই রোধের ব্যবস্থা করতে হবে। আরও বেশি করে রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
ভারতের কাছে এখন এক বড়ো প্রতিশ্রুতি। কেন্দ্র সরকার তার যথাসাধ্য চেষ্টা করে চলেছে। এখন ভারতের জনসাধারণকে কেন্দ্র ও রাজ্যের সমস্ত নিয়মাবলী মেনে এই করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে।