ডিব্রুগড়: Social mediaয় Pratha Pratim Mahanataর বিরুদ্ধে ‘মানহানিকর’ অভিযোগ সম্বলিত বিভিন্ন ‘আপত্তিকর’ ভিডিও আপলোড করার অভিযোগ উঠলো গায়িকা Kalpana Patowaryর ওপর। এই অভিযোগের ভিত্তিতে গায়িকা Kalpana Patowary, তাঁর স্বামী পারভেজ খান, মা এবং বোনদের বিরুদ্ধে একটি মানহানির মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মহন্ত, যিনি বেঙ্গালুরুতে একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে কাজ করেন, গায়িকা Kalpana Patowary এবং তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকার মানহানির মামলা করেছেন।
মহন্ত অভিযোগ করেছেন যে পাটোয়ারী ২০১৯ সাল থেকে সমাজে তাঁর ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ইউটিউবের মতো Social Media প্ল্যাটফর্মে মানহানিকর বিষয় সমেত বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করছেন।
তিনি পুলিশে অভিযোগ করেছেন ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে পাটোয়ারী একাধিকবার সোশ্যাল মিডিয়ায় এই কার্যকলাপ করে চলেছেন।
মহন্ত বলেছেন- বেঙ্গালুরুতে তাঁর স্ত্ৰীর হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু হওয়ার পর গায়িকা Kalpana Patowary এবং তাঁর পরিবার ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে তাঁর নাবালিকা মেয়েকে (এখন ১০ বছর বয়সী) জোর করে আটকে রেখেছেন। এখানেই না থেমে তাঁর মেয়েকে গত ৩ বছর ধরে তাঁর (মহন্তের) বিরুদ্ধে মগজ ধোলাই করে যাচ্ছেন যাতে সে আদালতে ভুল বক্তব্য দিতে পারে। তাই তিনি ইতিমধ্যে কল্পনা পাটোয়ারি এবং তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে দিসপুর থানায় অপহরণের এফআইআর দায়ের করেছেন বলে জানিয়েছেন।
মহন্তের দাবি- Kalpana Patowaryর মা জয়মতি পাটোয়ারী (৭০) তাঁকে হেনস্থা করতে ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে পারিবারিক আদালতে গুয়াহাটিতে অভিভাবকত্বের আবেদন করেছিলেন। তারা পারিবারিক আদালতের আদেশ মানেনি এবং তাঁকে (মহন্তকে) তাঁর নাবালিকা কন্যার সাথে দেখা করতে দেননি। গায়িকার পরিবারের পক্ষ থেকে আদালতের আদেশ না মানা খুবই গুরুতর উদ্বেগের বিষয়। মহন্ত আরও অভিযোগ করেছেন- কল্পনা পাটোয়ারি এবং তাঁর পরিবারের মূল উদ্দেশ্য হল তাঁর নাবালিকা কন্যাকে বাবার কাছ থেকে আলাদা করা।
মহন্তের কথায়, তিনি এবং তাঁর কন্যা উভয়েই গায়িকা Kalpana Patowary এবং তাঁর স্বামী পারভেজ খানের “ষড়যন্ত্রের” শিকার হয়েছেন।