ঢাকা: সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শারদীয় দুর্গোৎসবের (durga puja) সময়ে জঙ্গি ও মৌলবাদী গোষ্ঠীরা দেশের (bangladesh) বিভিন্নস্থানে অস্থিতীশীল পরিবেশ সৃষ্টি করে সম্প্রীতি বিনষ্টের অপচেষ্টা চালিয়েছে।
তাদের লক্ষ্য ছিল- হিন্দুদের (Hindu) মাঝে ভীতি সঞ্চার করে বাংলাদেশ (Bangladesh) থেকে বিতারণ এবং শেখ হাসিনা (sheikh hasina) সরকারকে বিদেশের কাছে হেয় প্রতিপন্ন করা।
এসব লক্ষ্য করে এবার আসন্ন শারদীয় দুর্গোসবে (Durga puja) বাংলাদেশের (bangladesh) প্রতিটি পুজোমণ্ডপে (durga puja) সিসি ক্যামেরা স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সব মণ্ডপে (durga puja) র্যাব-পুলিশ, স্বেচ্ছাসেবকদের পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ আদালত এবং আনসার বাহিনীর সদস্যরা থাকবেন।
রবিবার ঢাকায় (dhaka) সচিবালয়ে দুর্গাপুজো (durga puja) উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা–সংক্রান্ত সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।তিনি জানান, আগামী ১ থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত দুর্গাপুজো (durga puja) উদ্যাপিত হবে।
সারা দেশে (Bangladesh) ৩২ হাজার ১৬৮টি মণ্ডপে পুজো (durga puja) হচ্ছে। গত বছরের চেয়ে এবার এক হাজারের বেশি মণ্ডপে পুজো (durga puja) উদযাপিত হবে। পুজো (durga puja) ঘিরে গুজব ঠেকাতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
গুজবের ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যেকোনো সমস্যা হলে ৯৯৯–এ কল দেওয়া যাবে। আসাদুজ্জামান খান বলেন, আজান ও নামাজের সময় শব্দের ব্যবহার সহনীয় থাকবে।