পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বর্ধমান জেলার রানীগঞ্জের মাড়োয়ারি-বাঙালিদের শ্মশানঘাট ভিন্ন।মাড়োয়াড়ি সম্প্রদায়ের কাছে অচ্ছুৎ বাঙালি হিন্দু কিংবা বিহারীরা। তাই মাড়োয়াড়ি সমাজের শ্মশানঘাট আলাদা।
এর প্রতিবাদে গর্জে উঠেছে ‘বাংলা পক্ষ’ সংগঠনটি। সংস্থার পক্ষ থেকে এবিষয়ে আসানসোল-দুর্গাপুর উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যানকে চিঠি দেয়া হয়েছে।
তাঁরা দাবি জানিয়েছে, শ্মশানঘাটের এই ব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে যেন অবিলম্বে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় ।
শ্মশানে বড় করে সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে ‘মাড়োয়াড়ি সমাজের শ্মশান’ !
মনের কোণে জমিয়ে রাখা এক পৃথিবী অভিমান, জাতিভেদ, বিদ্বেষ নাশ হয় মৃত্যুতে । শ্মশানঘাটে হেলেদুলে গিয়ে সমস্ত জিঘাংসার মীমাংসা হয়ে যায় । এটাই তো আমরা আজীবন জেনে এসেছি ।
কিন্তু রাণীগঞ্জ শ্মশানঘাটের এই বিভেদ ব্যবস্থা আমাদের সমাজকে লজ্জানত করছে !