ঢাকা: আসন্ন দুর্গাপুজোকে (durga puja) সামনে রেখে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে আরও ৫০০ টন ইলিশ (hilsha) মাছ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশের (bangladesh) বাণিজ্য মন্ত্রক। ১০টি প্রতিষ্ঠানকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ৫০ টন করে ইলিশ (hilsha) রপ্তানি করতে হবে। বাণিজ্য মন্ত্রক সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। এর আগে ৪ সেপ্টেম্বর ৪৯টি প্রতিষ্ঠানকে ২ হাজার ৪৫০ টন ইলিশ (hilsha) রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রক।
আগামী ১ অক্টোবর থেকে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপুজো (durga puja) শুরু। গত কয়েক বছর দুর্গাপুজোর (durga puja) আগে শর্তসাপেক্ষে পশ্চিমবঙ্গে ইলিশ (hilsha)রপ্তানি করে আসছে বাংলাদেশ।
এদিকে ইলিশের (hilsha) নিরাপদ প্রজননের লক্ষ্যে ৭ থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন বাংলাদেশের নদ-নদীতে ইলিশ (hilsha) আহরণ,পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়, মজুদ ও বিনিময় নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. ইফতেখার হোসেন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রকের এক আদেশে বলা হয়েছে, ইলিশ (hilsha) রপ্তানির জন্য যেসব প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, তাদেরই রপ্তানি করতে হবে। অনুমোদন হস্তান্তর করা যাবে না।
কোনো ধরনের সাব-কন্ট্রাক্ট দিয়েও রপ্তানি করা যাবে না। শুল্ক্ক কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে রপ্তানি পণ্যের কায়িক পরীক্ষা করতে হবে। অনুমোদিত পরিমাণ অর্থাৎ ৫০ টনের বেশি কেউ রপ্তানি করতে পারবে না। এ অনুমোদনের মেয়াদ ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
তবে সরকার মৎস্য আহরণ ও পরিবহনে কোনো ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করলে, তা কার্যকর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এ অনুমোদনের মেয়াদ শেষ হবে। বাণিজ্য জানায়,এ বছর এখন পর্যন্ত ৬৪টি প্রতিষ্ঠান ইলিশ রপ্তানির জন্য আবেদন করেছে।
এর মধ্যে ৫৯ প্রতিষ্ঠানকে রপ্তানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সংশ্নিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, গত বছর যেসব প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল, তাদের অনেকেই রপ্তানি করেনি।
প্রতিটি চালান রপ্তানি শেষে সংশ্নিষ্ট কাগজপত্র মন্ত্রকে জমা দেওয়ার শর্ত থাকলেও অনেকে মানেনি। এ বছরও একই শর্ত দেওয়া হয়েছে। যেসব প্রতিষ্ঠানকে রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে, তারা যাতে সত্যিকার অর্থেই রপ্তানি করে, তা নিশ্চিতে মনিটরিং করবে মন্ত্রক।
এদিকে ইলিশের নিরাপদ প্রজননের লক্ষ্যে ৭ থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন সারাদেশে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়, মজুদ ও বিনিময় নিষিদ্ধ করা হয়েছে।বাংলাদেশে ২০০৩-২০০৪ সাল থেকে খোকা ইলিশ (স্থানীয় ভাষায় জাটকা) রক্ষা কর্মসূচি শুরু করা হয়।
তখন থেকেই ধীরে ধীরে ইলিশের উৎপাদন বাড়ছে। ২০০৮ সাল থেকে প্রথম আশ্বিন মাসে পূর্ণিমার আগে ও পরে মিলিয়ে ১১ দিন মা ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। তখন থেকেই এর সুফল দেখতে শুরু করেন বিজ্ঞানীরা।
তখন তারা গবেষণায় দেখতে পান, শুধু পূর্ণিমায় নয়, এ সময়ের অমাবস্যাতেও ইলিশ ডিম ছাড়ে। পরে পূর্ণিমার সঙ্গে অমাবস্যা মিলিয়ে টানা ২২ দিনের জন্য ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া শুরু হয়।
ঢাকা: বাংলাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলেছে। ইতিমধ্যে অতি গরমের ফলে হিটস্ট্রোকে ৩৭ জন মারা গিয়েছেন।…
ঢাকা: বাংলাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহে রেললাইন বেঁকে ট্রেন চলাচল বিঘ্ন ঘটছে। যাকে রেলের ভাষায় বলা হয়…
মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য সপ্তাহটি ভালোই হতে চলেছে। অর্থ উপার্জন হবে। সমাজে সম্মান বাড়বে।…
ঢাকা: বাংলাদেশে চলতি বছর সীমাহীন তাপদাহে মানুষের জীবনযাত্রা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। বাংলাদেশে সরবোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে…
সিংহ: আজকের দিনটি আপনার জন্য নতুন কিছু শেখার দিন হবে। ভাগ্যের দিক থেকে দিনটি ভালোই।…
ঢাকা: বাংলাদেশে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে আবুল কালাম (২৫)…