কলকাতা: সিএএ র বিপক্ষে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার। আর তাই আসামের জনগণের সাপোর্ট পান তিনি। এটা পুরো বাস্তব। কারণ আসামেও সিএএ র বিপক্ষে জ্বালাও পোড়াও কম হয়নি।
তবে অমিত শাহ আবারো জানালেন, ”সিএএ হবেই। কেউ আটকাতে পারবে না।” চ্যালেঞ্জের সুর শোনা গেল অমিত শাহর গলায়।
১৪ এবং ১৯ সালের লোকসভা ভোটে উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিল বিজেপি। ২০১৯ সালে মোদি সরকার দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় আসার পর সংসদের দু’কক্ষে পাশ হয়েছিল নাগরিক সংশোধনী বিল। তবে এখনও রুল তৈরি করা হয়নি।
মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে সোশ্যাল মিডিয়া স্বেচ্ছাসেবকদের এক অনুষ্ঠানে দাবি করেন,’সিএএ বিজেপির অঙ্গীকার।’
এর আগেও, মে মাসে পশ্চিমবঙ্গে এসে সিএএ ইস্যুতে তৃণমূল কংগ্রেসের ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন, ‘মমতাদিদি আপনি তো চান অনুপ্রবেশ চলতে থাকুক। কিন্তু কান খুলে শুনে রাখুন শরণার্থীদের নাগরিকত্ব আমরা দেবই। আপনি কিচ্ছু করতে পারবেন না। সিএএ কার্যকর হবেই, কেউ আটকাতে পারবে না’।