আগরতলা : গ্রামীণ ব্যাংকগুলিকে (gramin Bank) বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত সরকার নিয়েছে তা থেকে সরে আসতে হবে।
ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে যেসব গ্রামীণ ব্যাংক (gramin bank) রয়েছে এগুলিকে একসঙ্গে করে একটি জাতীয় গ্রামীণ ব্যাংক (gramin bank) প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
মূলত গ্রামীণ ব্যাংকে আরো শক্তিশালী করার লক্ষ্যে পদক্ষেপ নেওয়াসহ মোট ৯দফা দাবীকে সামনে রেখে শুক্রবার সারা দেশব্যাপি গ্রামীণ ব্যাংক (gramin bank) ধৰ্মঘট পালন করা হয়।
বিভিন্ন গ্রামীণ ব্যাংকের (gramin bank) ভিন্ন ভিন্ন কর্মচারী সংঘঠনের যৌথ মঞ্চ “সারা ভারত আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাংক কর্মচারী সমিতি”র ডাকে এদিন ধৰ্মঘট পালন করা হয়।
এদিনের এই ধর্মঘটে সামিল হয়েছেন ত্রিপুরা (tripura) গ্রামীণ ব্যাংক’র কর্মচারীদের একাধিক সংঘঠনের সদস্যরা। ত্রিপুরা (tripura) রাজ্যের প্রতিটি গ্রামীণ ব্যাংক শাখার সামনে তারা গণঅবস্থান করেন এবং তাদের দাবীর সমর্থনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।
এদিন ত্রিপুরা (tripura) গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মীচারীদের মূল অবস্থান কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয় আগরতলার (agartala) অভয়নগর এলাকার ত্রিপুরা গ্রামীণ ব্যাংকের (tripura gramin bank) হেডকোয়ার্টারের সামনে। এখানে প্রচুর সংখ্যক কর্মচারী জড়ো হয়ে বিক্ষোভ দেখান।