কলকাতা: আজ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস। ২৪ মার্চ পালিত হয় যক্ষ্মা দিবস হিসেবে। সচেতন হলে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় যক্ষ্মার ব্যাক্টিরিয়া শরীরে প্রবেশ করে। কোনও রোগীর কাশী, হাঁচি, থুতু ইত্যাদির মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করতে পারে যক্ষ্মার ব্যাক্টিরিয়া।
ডায়াবেটিসের রোগীদের মধ্যে যক্ষ্মা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব টিবি রোগের অন্যতম কারণ।
এছাড়াও যক্ষ্মা আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে এই রোগ হতে পারে। তাই সচেতন থাকতে হবে।
আরেকটি কারণ হচ্ছে, ধূমপান ও মাদকাসক্তি।
সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিতে হবে।
চিকিৎসা না-করিয়ে ফেলে রাখলে এই রোগ উত্তোরত্তোর বৃদ্ধি পায়।
যক্ষ্মা ধরা পড়ার প্রথম দিকে কিছু মেনে চললে, লাভ পাওয়া যেতে পারে।
যেমন, প্রতিদিন সকালে দু-তিন কোয়া রসুন চিবিয়ে খান। এটি করলে যক্ষ্মার লক্ষণ কমে।
খাবার খাওয়ার পর লবঙ্গের গুড়োয় মধু মিশিয়ে খান।
রসুনের রসের সঙ্গে আধ চামচ মধু মিশিয়ে খান। রসুনের রস ফুসফুসকে মজবুত করে।
যক্ষ্মা রুগীরা প্রতিদিন কিছু আঙুর খান। এগুলো করে দেখতে হবে এবং চিকিৎসা নিতে হবে।