শীতে জমিয়ে হরেকরকম পিঠা! লা জবাব। পিঠা ছাড়া বাঙালি অধরা। শীত আসে, সঙ্গে সঙ্গে তাঁর সন্তান পিঠা উৎসবও আসে।
প্রতিবারের মতো এবারও বেলজিয়ামে অনুষ্ঠিত হলো পিঠা উৎসব।
শনিবার বেলজিয়াম-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ ক্লাবের উদ্যোগে এন্টারপেন শহরে আয়োজন করা হয় এই আনন্দোৎসবের।
দেশের মাটির গন্ধ উপভোগ করে প্রবাসিরা এই মনমাতানো পিঠার মধ্যে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি রত্না খান তমা। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেলজিয়ামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাদাত।
পিঠা উৎসবে আসা অতিথিরাও সকলে প্রায় কিছু না কিছু বক্তব্য রেখেছেন মনের আনন্দে।
“হাজার বছরের সমৃদ্ধশালী সংস্কৃতির উত্তরাধিকারী আমরা। খাদ্য রসিক বাঙালি প্রাচীনকাল থেকে প্রধান খাদ্যের পরিপূরক মুখরোচক অনেক খাবার তৈরি করে আসছে। তবে পিঠা সর্বাধিক গুরুত্বের দাবিদার। শুধু খাবার হিসেবেই নয় বরং লোকজ ঐতিহ্য এবং নারী সমাজের শিল্প নৈপুণ্যের স্মারক রূপেও পিঠা বিবেচিত হয়। বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে আছে পিঠা। যখনই পিঠা-পায়েস, পুলি কিংবা নাড়ুর কথা উঠে তখনই যেন শীত ঋতুটি আমাদের চোখে ও মনে ভেসে ওঠে।”
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে আয়োজন করা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মন কেড়ে নিয়েছে।