• About
  • Privacy Policy
  • Copyright Policy
  • Disclaimer
  • Contact
Tuesday, January 31, 2023
NorthEast Now (Bengali)
  • প্রচ্ছদ
  • অসম
  • ত্রিপুরা
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ওপার বাংলা
  • প্রবাসের খবর
  • বিনোদন
  • খেলা
  • জীবন শৈলী
  • স্বাস্থ্য
  • ভ্ৰমণ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • অসম
  • ত্রিপুরা
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ওপার বাংলা
  • প্রবাসের খবর
  • বিনোদন
  • খেলা
  • জীবন শৈলী
  • স্বাস্থ্য
  • ভ্ৰমণ
No Result
View All Result
NorthEast Now (Bengali)
No Result
View All Result
Home ওপার বাংলা

We are in problem with Rohingya: Rohingya নিয়ে আমরা সমস্যায় আছি, ভারত সহযোগিতা করতে পারে: Bangladesh PM Sheikh Hasina

হাবিবুর রহমান by হাবিবুর রহমান
September 4, 2022 8:46 pm
আমি ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাতে চাই: আগমনের আগে Narendra Modi -র প্রশংসা Sheikh Hasina র
177
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ঢাকা: বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) আজ সোমবার দিনের প্রথমভাগে চার দিনের সফরে দিল্লি যাচ্ছেন। পরদিন মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) সঙ্গে কাঙ্খিত শীর্ষ বৈঠকটি।

বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে পাঁচ থেকে সাতটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সইয়ের প্রস্তুতি চলছে। সূত্রমতে, এর মধ্যে দুটি নবায়ন হবে।এরআগে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর তাঁর সঙ্গে হোটেলে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে যাবেন।

ভারত (India) সফরে যাওয়ার আগে দেশটির বার্তা সংস্থা দেশটির বার্তা সংস্থা এএনআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) বলেছেন, রোহিঙ্গারা (Rohingya) বাংলাদেশের (Bangladesh)জন্য বড় বোঝা। মায়ানমারে (Myanmar) রোহিঙ্গাদের (Rohingya) প্রত্যাবাসন নিশ্চিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ (Bangladesh)।

এ সমস্যা সমাধানে ভারত (India)বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন তিনি। বাংলাদেশে (Bangladesh) লাখো রোহিঙ্গার (Rohingya) উপস্থিতি তাঁর সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বাংলাদেশে (Bangladesh) ১১ লাখ রোহিঙ্গা (Rohingya)আছে।

বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছে, রোহিঙ্গারা (Rohingya) যাতে নিজ দেশে ফিরে যেতে পারে, সে জন্য তাদেরও কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার মানবিক দিক বিবেচনায় বাস্তুচ্যুত সম্প্রদায়টির দেখভালের চেষ্টা করে আসছে।শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) বলেন, মানবিক কারণে আমরা তাঁদের আশ্রয় দিই। তাঁদের সব কিছু দিচ্ছি।

এই করোনাকালে আমরা সব রোহিঙ্গাকে (Rohingya) টিকা দিয়েছি। কিন্তু তারা কত দিন এখানে থাকবে?’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা শিবির এলাকায় পরিবেশগত ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। সেখানে কেউ মাদক কারবারি, কেউ সশস্ত্র সংঘাত, কেউ নারী পাচারে জড়িয়ে পড়েছে।

দিন দিন তা বেড়েই চলেছে। তাই তারা যত তাড়াতাড়ি দেশে ফিরবে, তা বাংলাদেশের জন্য মঙ্গল, মায়ানমারের জন্যও মঙ্গল। তাই তাঁরা তাদের বোঝানোর যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন। তাঁরা তাদের সঙ্গে,

আসিয়ান-ইউএনসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে আলোচনা করছেন। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনা
ঢাকায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কূটনীতিক বলেছেন, সাধারণত নরেন্দ্র মোদি-শেখ হাসিনার অন্যান্য শীর্ষ বৈঠকের মতো এবারও কিছু সমঝোতা স্মারক সই নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে কাজ চলছে।

তবে তালিকায় সংযোজন আর বিয়োজনের কাজটি শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চলতে থাকে। ওই কূটনীতিক আরও জানান, ভারতের বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান জিএমআরের সঙ্গে নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিল্লি সফরে একটি সমঝোতা স্মারক সইয়ের কথা রয়েছে।

এ ছাড়া দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে খুলনায় রূপসা নদীর ওপর নির্মিত সেতু উদ্বোধন করতে পারেন। জ্বালানি, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ, জলবণ্টন ও সংযুক্তির মতো বিষয়গুলো এবার গুরুত্ব পাবে। এর পাশাপাশি নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা অব্যাহত রেখে কীভাবে তা আরও বিস্তৃত করা যায়, তা নিয়ে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীরা আলোচনা করবেন।

আগামীকাল সোমবার দিনের প্রথম ভাগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিল্লি এসে পৌঁছাবেন। এরপর বিকেলের কোনো এক সময় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর তাঁর সঙ্গে হোটেলে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে আসবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মঙ্গলবার সকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে গার্ড অব অনার দেওয়া হবে।

এরপর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী রাজঘাটে গিয়ে মহাত্মা গান্ধীর প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন। সেখান থেকে তিনি যাবেন দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে। সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী একান্তে এবং প্রতিনিধি পর্যায়ে বৈঠক করবেন। এরপর দুই প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে তালিকায় থাকা চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হবে।

বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিল্লির রাষ্ট্রপতি ভবনে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে এবং পরে ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদ্বীপ ধানকারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। প্রধানমন্ত্রী ৭ সেপ্টেম্বর ভারতের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেবেন।

ওই দিন দুপুরে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ভারতীয়দের পরিবারের সদস্যদের হাতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বৃত্তি হস্তান্তর করবেন। ৮ সেপ্টেম্বর তিনি রাজস্থানে আজমির শরিফ দরগায় যাবেন। সেখানে মাজার জিয়ারত শেষে ওই দিন বিকেলে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন প্রধানমন্ত্রী।

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বতমানে যে সম্পর্ক রয়েছে-তা অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে বলে উভয় দেশের শীষ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের কথায় একাধিকবার উঠে এসেছে।তারপরও কিছু বিষয় অমীমাংসিত রয়ে গিয়েছে।

সেই ভুল বোঝাবুঝি নিরসন করতেই এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত সফরে যাচ্ছেন।দীর্ঘদিন ধরেই ঢাকা তিস্তারজলের বিষয় বলে আসছে নয়াদিল্লিকে। শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘তিস্তার জলের অভাবে বাংলাদেশে চাষাবাদে সমস্যা হয়। একই কারণে আরও নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তিস্তা সমস্যা সমাধানে আগ্রহী। কিন্তু ভারতের ভেতরেই এ নিয়ে সমস্যা আছে। এবার অবশ্য- বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তিস্তা নদীর জলবণ্টন নিয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। ২০২৬ সালে গঙ্গার জলবণ্টন চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর নতুন করে এ নদীর জল বণ্টন ইস্যুটি প্রাধান্য পাবে।

পাশাপাশি কুশিয়ারা, ফেনী, মুন, মুহুরি, খোয়াই, গোমতী, ধরলা, দুধকুমার নদ নিয়ে আলোচনা করা হবে। বৈঠকে নদীতীর ব্যবস্থাপনা, বন্যার আগাম তথ্য-সহ নদী সংক্রান্ত সব বিষয়েই আলোচনা হবে।

সাক্ষাৎকারে বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় বিষয়গুলোর শেখ হাসিনা বলেন, ‘চ্যালেঞ্জ থাকলেও সেগুলো এমন কিছু নয়, যা পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে সমাধান করা যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ভাটির দেশ। তাই ভারত থেকে জল আসছে। তাই ভারতের আরও উদারতা দেখাতে হবে। কারণ, এতে উভয় দেশই লাভবান হবে।

তাই মাঝে মাঝে এই জলের প্রয়োজনে আমাদের জনগণকে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়। বিশেষ করে তিস্তার কারণে। এর কারণে চাষাবাদে সমস্যা হয়। আরও অনেক সমস্যা তৈরি হয়। তাই আমার মনে হয়, এ সমস্যার সমাধান করা উচিত। আমরা দেখেছি, নরেন্দ্র মোদি এ সমস্যা সমাধানে আগ্রহী। কিন্তু সমস্যাটা ভারতের দেশের ভেতরে।

তাই আমার মনে হয়, এর সমাধান হওয়া উচিত। তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু গঙ্গার জল ভাগাভাগি করি। এর জন্য আমরা চুক্তি করেছি। কিন্তু আমাদের আরও ৫৪টি নদী আছে। হ্যাঁ, তাই এটা একটি দীর্ঘদিনের সমস্যা। তাই এটি সমাধান করা উচিত।’

No Result
View All Result

Recent Posts

  • Guwahati তে ২৫/২৬ মার্চ বাংলা সাহিত্য সভা, অসমের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত, থাকবেন Assam CM Himanta
  • ১৯৫১ কে নাগরিকত্বের ভিত্তিবর্ষ, CAA বাস্তবায়িত করতে হলে বরাককে বাদ দিতে হবে,অন্যথা Assam থেকে পৃথক হবে উপত্যকা: BDF
  • দেওরের বিয়েতে উপস্থিত পরিপাটি Sreelekha Mitra
  • বাংলাদেশে Rohingya ক্যাম্প থেকে ‘আরসা’ কমান্ডার গ্রেপ্তার, জঙ্গির দেহ উদ্ধার
  • পাকিস্তানে মসজিদে বোমা বিস্ফোরণ, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
 
Our Properties
 
  • ⚪ NORTHEAST NOW
  • ⚪ NORTHEAST NOW ASSAMESE
  • ⚪ NORTHEAST JOBS
  • ⚪ NORTHEAST TENDERS
  • ⚪ INNFINITY
  • About
  • Privacy Policy
  • Copyright Policy
  • Disclaimer
  • Contact

© 2022 - Maintained by EZEN Software & Technology Pvt. Ltd

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • অসম
  • ত্রিপুরা
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ওপার বাংলা
  • প্রবাসের খবর
  • বিনোদন
  • খেলা
  • জীবন শৈলী
  • স্বাস্থ্য
  • ভ্ৰমণ

© 2022 - Maintained by EZEN Software & Technology Pvt. Ltd