ঢাকা: প্রকাশ্যে দিবালোকে রোববার বাংলাদেশের dhaka র আদালত প্রাঙ্গণ থেকে জেএমবির দুই সদস্যকে ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছে জঙ্গিরা। পুলিশের চোখে স্প্রে মেরে দুই জঙ্গিকে ছিনিয়ে নিয়েছে জঙ্গিরা।

এ ঘটনা সিনেমাকেও হার মানায়। জাগৃতি প্রকাশনীর প্রকাশক ফয়সল আরেফিন দীপন এবং লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায় হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি আবু ছিদ্দিক সোহেল ও মঈনুল হাসান শামীম। আদালত থেকে ছিনতাই করে নিয়ে যাওয়া দুই জঙ্গিকে গ্রেফতারে dhaka য় Red alert জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

Dhaka র মোড়ে মোড়ে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করা হচ্ছে। সারাদেশের আদালতে কঠোর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ছিনিয়ে নেওয়া দুই জঙ্গি সদস্যকে ধরিয়ে দিলে প্রত্যেকের জন্য ১০ লাখ টাকা করে মোট ২০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে Bangladesh police।

উক্ত ঘটনায় ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি ঘটন করেছে ডিএমপি। এছাড়াও সীমান্ত এলাকায় সর্তক অবস্থায় রয়েছে বিজিবি। দুই জঙ্গি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় কারও গাফিলতি থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

জানা গেছে, ঢাকার নিম্ন আদালত থেকে পুলিশের চোখে স্প্রে করে প্রকাশক দীপন হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে জঙ্গিরা। রোববার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে।

পলাতক দুই জঙ্গি হলেন মইনুল হাসান শামীম ও আবু সিদ্দিক সোহেল। শামীমের বাড়ি সুনামগঞ্জের ছাতকের মাধবপুর গ্রামে। সোহেলের বাড়ি লালমনিরহাটের আদিতমারীর ভেটোশ্বর গ্রামে। পালিয়ে যাওয়া দুই আসামি নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সদস্য। গতকাল রোববার ঢাকার সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনালে মোহাম্মদপুর থানার একটি মামলায় তাদের হাজির করা হয়েছিল। হাজিরা শেষে হাজতখানায় নেওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে।

রাজধানী dhaka মোড়ে মোড়ে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করছে পুলিশ। একই সঙ্গে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট বসিয়েছে পুলিশ। পালিয়ে যাওয়াদের ধরতে পুলিশের একাধিক ইউনিট মাঠে কাজ করছে। ঘটনার পরপরই পুলিশের ঊর্ধ্বতনরা ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন। ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ, সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামানসহ আরও ঊর্ধ্বতনরা বর্তমানে আদালত এলাকায় পরিদর্শন করেছে।

আদালত থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গিকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। রোববার বিকেলে ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের স্বাক্ষরিত এক আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনারকে (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) সভাপতি করে গঠিত কমিটির বাকি চার সদস্য হলেন-ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (অপারেশন), যুগ্ম কমিশনার (সিটিটিসি), ডিএমপির লালবাগ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) ও ডিএমপির অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সিআরও)।

আদেশে বলা হয়েছে, দীপন হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত ২ আসামি ঢাকার আদালত থেকে ‘পলাতক’ হওয়ার ঘটনায় এ সংক্রান্ত দায়-দায়িত্ব নির্ধারণ এবং ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত সুপারিশমালা প্রণয়নের লক্ষ্যে ৫ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

গঠিত কমিটিকে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে ডিএমপি কমিশনারের কাছে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, চার আসামি কোর্টে হাজিরা দিয়ে যাচ্ছিল। তাদের নিয়ে যাচ্ছিলেন একজন পুলিশ এবং একজন আনসার সদস্য। গেটের সামনে আসার পরপরই ওই ৪ আসামি পুলিশ ও আনসার সদস্যকে কিল-ঘুষি মারতে শুরু করে।

বাইরে আরও চারজন লোক ছিল বাইক নিয়ে। ঘুষি দেওয়ায় পুলিশ সদস্য আহত হন এবং তার শরীর থেকে রক্ত বের হয়। যার ফলে তার হাতে থাকা দুই আসামি ছেড়ে দেন তিনি। আনসার সদস্য তার হাতে থাকা দুই আসামিকে ছাড়েননি। তাকে অনেক মারধর করা হয়েছে।

তাকেও ঘুষি দেয়া হয়েছে, স্প্রে মারা হয়েছে। কিন্তু তিনি আসামি ছাড়েননি। পুলিশ সদস্য যে দুই আসামিকে ছেড়ে দিয়েছেন তারা বাইরে রাখা মোটরসাইকেলে উঠে চলে যায়। তিনি আরও বলেন, রাস্তার বিপরীত পাশ থেকে মোটরসাইকেলে থাকা লোকেরা সিগন্যাল দেওয়ার পরই গেটের কাছে এসে আসামিরা পুলিশকে কিলঘুষি দেয়া শুরু করে।

এর মধ্যে গেটের দারোয়ান ধরতে এলে তাকেও স্প্রে মারা হয়, তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। পার্কিংয়ে আরও ৩ জন ড্রাইভার ছিলেন, তাদেরও ম্প্রে মেরে অজ্ঞান করা হয়। পথচারী ছিলেন অনেক, তাদের মধ্যে প্রথম কয়েকজনকে স্প্রে মারার পর বাকি পথচারীরা সরে যান।

‘ওপেন’ কাজ হয়েছে, কিন্তু কেউ ভয়ে সামনে যায়নি। ওই যে যাওয়ার পরপর স্প্রে মারে, আর অজ্ঞান হয়ে যায়, এটা দেখে আর কেউ ভয়ে আগায়নি। বাইরে ওনাদের যে লোকজন ছিল তারাও হয়তো চাকু-ছুরি নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। এজন্য আমিও সামনে যাইনি।

গত বছর ১০ ফেব্রুয়ারি জাগৃতি প্রকাশনীর প্রকাশক ফয়সল আরেফিন দীপন হত্যা মামলায় বহিষ্কৃত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক জিয়াসহ ৮ জনের মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন আদালত। এছাড়া প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন বহিষ্কৃত মেজর জিয়া, আকরাম হোসেন, মইনুল হাসান শামীম ওরফে সামির ওরফে ইমরান, আবদুস সবুর সামাদ ওরফে সুজন ওরফে রাজু ওরফে সাদ, খাইরুল ইসলাম ওরফে জামিল ওরফে জিসান, আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে সাকিব ওরফে সাজিদ ওরফে শাহাব, মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন ওরফে শাহরিয়ার এবং শেখ আবদুল্লাহ ওরফে জুবায়ের ওরফে জায়েদ ওরফে জাবেদ ওরফে আবু ওমায়ের।

আসামিদের মধ্যে জিয়া ও আকরাম পলাতক। বাকিরা গ্রেফতার হয়ে কারাগারে ছিলেন। তারা সবাই নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সদস্য। ২০১৫ সালের ৩১ অক্টোবর রাজধানীর শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটে জাগৃতি প্রকাশনীর কার্যালয়ে ফয়সল আরেফিন দীপনকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

ওইদিন তার স্ত্রী শাহবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০১৮ সালের ১৫ নভেম্বর সন্ত্রাসবিরোধী আইনে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি দক্ষিণের সহকারী পুলিশ কমিশনার ফজলুর রহমান। চার্জশিটে ৮ জনকে অভিযুক্ত করা হয় এবং ১১ জনকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়।

২০১৯ সালের ১৩ অক্টোবর ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুজিবুর রহমান নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (এবিটি) সদস্য চাকরিচ্যুত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হকসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

এদিকে রাজধানীসহ সারাদেশের আদালতগুলোতে কঠোর নিরাপত্তা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। ঢাকার নিম্ন আদালত থেকে পুলিশের চোখে স্প্রে করে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় এ নির্দেশ দেওয়া হয়। গতকাল রোববার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে মৌখিক এ নির্দেশ দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী। তিনি বলেন, রোববার দুপুরে ঢাকার কোর্টে দুজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মিস হয়ে যাওয়ার ঘটনায় আমরা নির্দেশনা দিয়েছি। যেন দেশের আদালতগুলো সর্তক থাকে। এছাড়াও বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় সতর্ক অবস্থায় রয়েছে বিজিবি। একইভাবে প্রত্যেক চেকপোস্টকে সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের প্রধান হারুন আর রশীদ বলেন, দুটি মোটরসাইকেলে চারজন লোক এসে পুলিশের চোখে স্প্রে করে আসামিদের ছিনিয়ে নিয়ে যায়। তারা প্রকাশক দীপন হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।

ঘটনার পরপর ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় চেকপোস্ট বসিয়েছি। ডিবির সব টিম কাজ করছে। আশা করছি, দ্রুত তাদের পুনরায় গ্রেফতার করতে পারবো। জঙ্গিরা বিভিন্ন কৌশল নিয়ে কাজ করে। এবার তারা নতুন একটি কৌশল নিয়েছে। তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, রোববার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণ থেকে পুলিশের চোখে স্প্রে করে প্রকাশক দীপন হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে যায় জঙ্গিরা।

দুই জঙ্গিকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় রাজধানীতে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। এজন্য প্রতিটি থানা ও অন্যান্য ইউনিট চেকপোস্ট বসিয়ে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে তল্লাশী করার হচ্ছে। গোয়েন্দরা সাদা পোশাকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্পটে নজর রাখছে।

এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি হয়েছে। ডিসি ফারুক হোসেন আরও বলেন, পালিয়ে যাওয়া দুই জঙ্গিকে ধরতে পুলিশের একাধিক ইউনিট মাঠে কাজ করছে। তারা যেন ঢাকার বাইরে না চলে যায় সে বিষয়েও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মো. ফারুক হোসেন বলেন, পুলিশকে স্প্রে করে আগে থেকে প্রস্তুত দুটি মোটরসাইকেলে দ্রুত পালিয়ে যায় দুই জঙ্গি।

পালিয়ে যাওয়া দুই জঙ্গি ও মোটরসাইকেলচালকদের ধরতে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। এছাড়া আশপাশের একাধিক সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখা হচ্ছে। ডিএমপির সিসিটিভি মনিটরিংয়ে লাইভ ফুটেজ দেখা হচ্ছে।

পুলিশের জনসংযোগ কর্মকর্তা কামরুল আহছান জানান, আদালতের সামনে থেকে ছিনিয়ে নেওয়া দুই জঙ্গি সদস্যকে ধরিয়ে দিলে প্রত্যেকের জন্য ১০ লাখ টাকা করে মোট ২০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ পুলিশ।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানান, আদালত প্রাঙ্গণ থেকে দুই জঙ্গি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় কারও গাফিলতি থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রোববার সচিবালয়ের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, পলাতক জঙ্গিরা যাতে দেশ ছাড়তে না পারে সেজন্য রেড অ্যালার্ট জারি করে সীমান্ত এলাকায় সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ তাদের হন্যে হয়ে খুঁজছে। আশা করি শিগগিরই তারা ধরা পড়বে।

জয়পুরহাট-২০ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল রফিকুল ইসলাম বলেন, এ সংক্রান্ত একটি বিশেষ নির্দেশনা আমরা পেয়েছি। সে মোতাবেক কার্যকরী ব্যবস্থা নিয়েছি। ইতোমধ্যে সীমান্ত এলাকায় অবস্থিত আমার অধীনস্থ সব বিওপিকে সতর্ক থাকতে বলেছি। একইভাবে হিলি আইসিপি চেকপোস্টকে সতর্ক থাকতে বলেছি।

পাশাপাশি সীমান্তে বিজিবির পক্ষ থেকে টহল বাড়ানো হয়েছে। যাতে দুই জঙ্গি কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে।

হাবিবুর রহমান

Recent Posts

বাংলাদেশে হিটস্ট্রোকে উপজেলা মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান প্রার্থীসহ  ৪ মৃত্যু, স্থগিত নির্বাচন

ঢাকা: বাংলাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলেছে। ইতিমধ্যে অতি গরমের ফলে হিটস্ট্রোকে ৩৭ জন মারা গিয়েছেন।…

6 days ago

বাংলাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহে রেললাইন বেঁকে ট্রেন চলাচল বিঘ্ন

ঢাকা: বাংলাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহে রেললাইন বেঁকে ট্রেন চলাচল বিঘ্ন ঘটছে। যাকে রেলের ভাষায় বলা হয়…

7 days ago

সাপ্তাহিক রাশিফল

মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য সপ্তাহটি ভালোই হতে চলেছে। অর্থ উপার্জন হবে। সমাজে সম্মান বাড়বে।…

1 week ago

বাংলাদেশে তাপদাহে সিল্কসিটি ট্রেনে আগুনঈশ্বরদীতে রেললাইনের পাত বেঁকে গেছে

ঢাকা: বাংলাদেশে চলতি বছর সীমাহীন তাপদাহে মানুষের জীবনযাত্রা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। বাংলাদেশে সরবোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে…

1 week ago

আপনার আজকের দিনটি

সিংহ: আজকের দিনটি আপনার জন্য নতুন কিছু শেখার দিন হবে। ভাগ্যের দিক থেকে দিনটি ভালোই।…

1 week ago

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

ঢাকা: বাংলাদেশে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে আবুল কালাম (২৫)…

1 week ago