Bangladesh-এ দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন EVM-এই ১৫০ আসনে ভোট

ঢাকা:  আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সর্বোচ্চ ১৫০টি আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (EVM) ব্যবহার করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এছাড়াও ২৮ দলের সংলাপে তিন শতাধিক প্রস্তাব এসেছে।

সংলাপে বিএনপিসহ সাড়া দেয়নি ৯টি দল। মঙ্গলবার সভা শেষে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি বলেন, আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অনধিক ১৫০টি আসনে ইভিএম ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। সকল দলের মতামত আমলে নিয়েই নির্বাচন কমিশন ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

সুনির্দিষ্টভাবে কতটি আসনে ইভিএম ব্যবহার হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সর্বোচ্চ ১৫০টি এবং সর্বনিম্ন একটি আসনেও ইভিএম ব্যবহার হতে পারে। ভোট গ্রহণের এই যন্ত্রটি ব্যবহারে অনেক রাজনৈতিক দলই সংলাপসহ বিভিন্ন সময় বিরূপ মন্তব্য করেছে।

সেসব উপেক্ষা করেই জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, এটা কমিশনের সিদ্ধান্ত। সবকিছু বিবেচনা করেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বর্তমানে ইসির ইভিএম ব্যবহারের সক্ষমতার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ৭০ থেকে ৭৫টি আসনে ইভিএম ব্যবহার করার সক্ষমতা রয়েছে। যদি ১৫০টি আসনে ইভিএম ব্যবহার করতে হয় তাহলে নতুন করে মেশিন কেনার প্রয়োজন হতে পারে বলেও জানান তিনি।

গত মাসে নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ মাত্রই শেষ করেছে ইসি, এখন ভোটের ‘খসড়া কর্মকৌশল’ নিয়ে আবার বসার প্রয়োজন বোধ করছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ‘রোড ম্যাপ’ তৈরির পর রাজনৈতিক দলগুলোকে পুনরায় ডাকা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

এই খসড়া তৈরি করতে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর পর্যন্ত লাগতে পারে, এরপরই হবে দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় দফা সংলাপ। দায়িত্ব নেওয়ার পাঁস মাসের মধ্যে অংশীজনের মতামত নিয়েছে কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন বর্তমান ইসি। এর মধ্যে দুই দফা নিবন্ধিত দলগুলোর সঙ্গে বসেছে।

আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ নিবন্ধিত বেশিরভাগ দল ইসির ডাকে সাড়া দিলেও বিএনপিসহ কয়েকটি দল সংলাপ বর্জন করায় খানিকটা অস্বস্তি রয়েছে ইসির মধ্যে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ইতিবাচক অনেক দিক রয়েছে সংলাপে। কিছু দল না আসাটা এ সংলাপের ঘাটতি। সংলাপ বারবার চালিয়ে যেতে হবে। সরকারের সঙ্গেও সংলাপ করতে হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ক্ষণ গণনা শুরু হবে ২০২৩ নভেম্বরে। ভোট হবে আগামী বছরের ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যে।

বর্তমান ইসি ২৭ ফেব্রুয়ারি দায়িত্ব নেওয়ার পর মার্চ থেকে মে মাসে শিক্ষাবিদ, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, নির্বাচন পযবেক্ষক, গণমাধ্যম সম্পাদক, কারিগরি বিশেষজ্ঞ, সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নানা পেশাজীবীর মতামত নেয়।

জুন মাসে ইভিএম নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেয়। এতে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ ২৮টি দল মতামত দিয়েছে, দুটি দল কমিশনের সঙ্গে বসে সময় নষ্ট না করার অজুহাতে লিখিতভাবে মতামত পাঠিয়ে দেয়। সব মিলিয়ে বিএনপিসহ ১১টি দল আসেনি।

গত জুলাই মাসে নির্বাচনকে সামনে রেখে উন্মুক্ত আলোচ্যসূচি নিয়ে সংলাপ ডাকে ইসি। বিএনপিসহ সাতটি দল সংলাপ বর্জন করে। দুটি দল পরে বসবে বলে জানিয়েছে। দুটি দল সংলাপে না এসে মতামত জানিয়ে দেয়।

আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিসহ বাকি ২৮ দলের সংলাপে সব মিলিয়ে তিন শতাধিক প্রস্তাব আসে ইসির কাছে। অপর দিকে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ইসির (EC) সংলাপের আহ্বানে বিএনপিসহ ৯টি দল সাড়া দেয়নি। অংশগ্রহণমূলক ভোটের প্রত্যাশা জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, দলগুলোর দেওয়া প্রস্তাব বিবেচনার জন্য পর্যালোচনা করবেন।

সেই সঙ্গে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের যাবতীয় পদক্ষেপ নেবেন এবং আইন-বিধির প্রয়োগ নিশ্চিত করবেন।

১০ বছর আগের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন জানিয়েছিলেন, শত শত সুপারিশ আসবে সংলাপে। এরমধ্যে কিছু গ্রহণযোগ্য হবে; কিছু হবে না। ইসির এখতিয়ারের মধ্যে যেসব প্রস্তাব থাকবে তা বাছাই করবে। নির্বাচনের পথে যা যা করণীয় তা করে যাবে ইসি। ২০০৭-২০১২ সালে নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেছিলেন ছহুল হোসাইন।

দলগুলোর নিবন্ধন প্রথা চালুর পর ভোটকে সামনে রেখে রোডম্যাপ করে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করার রেওয়াজও শুরু করে তৎকালীন কমিশন।

সাবেক এ নির্বাচন কমিশনার এবার নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটির একজন সদস্যও ছিলেন। তিনি আরো বলেন, সংলাপে প্রস্তাব না পেলেও কমিশন অবাধ নির্বাচনের জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নেবে। সংলাপটা অতিরিক্ত কাজ।

সবার মতামত নিয়ে ইসির কাজকে এগিয়ে নিতে হবে। যেটা গ্রহণযোগ্য নয় তা বাদ দেবে-এ জন্য কোনো জবাবদিহিতা করতে হবে না ইসিকে। নির্বাচন কমিশন ডাকার পরও যারা সংলাপে আসেনি তাতে কমিশনের নতুন কিছু করার থাকে না বলে মন্তব্য করেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার ছহুল হোসাইন।

নির্বাচন কমিশন বিদ্যমান সংবিধান, আইন-বিধি মেনেই কাজ করবে। অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের বিষয়টি রাজনৈতিকভাবে সমাধান করতে হবে। সংবিধান সংশোধনের মতো জটিলতার মধ্যে কমিশনের কিছু করার নেই। সুতরাং কেউ এলো কি এলো না তা আর কমিশন দেখবে না; কমিশনকে জনগণের আস্থা নিয়ে অবাধ ও গ্রহণযোগ্য ভোটের ব্যবস্থা নিতে হবে।

দলগুলোর অনেক প্রস্তাব প্রায় একই রকম এবং অনেক প্রস্তাব নির্বাচন সংশ্লিষ্ট নয় জানিয়ে তিনি বলেন, এখন কোনটা ইসির কাজ, কোনটা ইসির নয়; কোনটা জরুরি, কোন প্রস্তাবটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করতে হবে-তা কমিশন দেখবে।

সংলাপে রাষ্ট্রপতির কাছে লিখিত কিছু প্রস্তাব দেয় আওয়ামী লীগ। সেগুলো হুবহু তুলে ধরা হলো। (ক) সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১১৮-এর বিধান অনুযায়ী মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগদান করবেন। (খ)প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে মহামান্য রাষ্ট্রপতি যেরূপ উপযুক্ত বিবেচনা করবেন, সেই প্রক্রিয়ায় তিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দান করবেন।

(গ)প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের লক্ষ্যে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১১৮-এর বিধান সাপেক্ষে একটি উপযুক্ত আইন প্রণয়ন করা যেতে পারে। বর্তমানে এই ধরনের কোনো আইন না থাকায় সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদের বিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারগণের নিয়োগের ক্ষেত্রে সংবিধান ব্যতিরেকে অন্য কোন আইন প্রতিপালনের বাধ্যবাধকতা নেই, তবে সাংবিধানিক চেতনা সমুন্নত রাখতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারগণের যোগ্যতা-অযোগ্যতা এবং তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া নির্ধারণের লক্ষ্যেই মূলত এই আইনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

নির্বাচন কমিশন গঠন বিষয়ে যেকোনো আইন হবে সাংবিধানিক বিধান মতে একটি বিশেষ ধরনের আইন। এই বিশেষ ধরনের আইন প্রণয়নের জন্য আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে কোনো সুনির্দিষ্ট উদাহরণ ছিল না।

নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে একটি রাজনৈতিক মতৈক্য প্রতিষ্ঠা করতে একমাত্র বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটি সাংবিধানিক রীতি ও রাজনৈতিক অনুশীলন প্রতিষ্ঠা করেছে।

এই সাংবিধানিক রীতিটি হলো ‘সার্চ কমিটি/ অনুসন্ধান কমিটি’ গঠনের মাধ্যমে সকলের মতামত ও অংশগ্রহণের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন গঠন।

এই ব্যবস্থাটি এখন পর্যন্ত দুইবার (২০১২ এবং ২০১৭) অনুশীলন করা হয়েছে এবং সে অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। দুইবারই দেশের সকল রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিগণ এই অনুশীলনে অংশগ্রহণ করেছে।

এমতাবস্থায় এই রীতিটির আলোকে এবং এই প্রক্রিয়ালব্ধ অভিজ্ঞতা থেকে সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদের আলোকে একটি আইন প্রণয়ন করা যেতে পারে। (ঘ) সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ নির্বাচনের স্বার্থে সকল নির্বাচনে অধিকতর তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

জাতীয় পার্টি: ইভিএমে (ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন) ভোটগ্রহণের ঘোর বিরোধিতা করেছে সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি (জাপা)। তাদের দলসহ দেশের (bangladesh) মানুষের ইভিএমে আস্থা নেই দাবি করে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের কোনও যৌক্তিকতা নেই।

গণফোরামের ১০ প্রস্তাব: নির্বাচনেকালে নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থা, নির্বাচনী প্রচারণায় প্রত্যেক আসনে সব প্রার্থীদের এক মঞ্চে সভা করার সুযোগ দেওয়া। বিকল্প ধারার ৭ দফা প্রস্তাব: সব কেন্দ্রে ইভিএম, প্রতি কেন্দ্রে অন্তত পাঁচজন করে সামরিক বাহিনীর সদস্য নিয়োগের প্রস্তাব করেছে দলটি।

ওয়ার্কার্স পার্টির ১২ প্রস্তাব: সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন; নির্বাচনকালীন স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ইসির অধীনে ন্যস্ত করা; আনুপাতির প্রতিনিধিত্বমূলক নির্বাচন ব্যবস্থা, ত্রুটি দূর করে ইভিএম ব্যবহারের প্রস্তাব রয়েছে দলটির।
জাসদ: সংধিান অনুযায়ী নির্বাচন, ইসিকে রাজনৈতিক বিতর্কে না জড়ানো, অসাংবিধানিক দাবিকে প্রশ্রয় না দেওয়া, বিদেশি কূটনৈতিকদের অযাচিত নাক গলানোকে প্রশ্রয় না দেওয়া, প্রশাসনের কাজে প্রতিরক্ষাবাহিনীকে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের অধীনে ব্যবহারসহ ১২ দফা পরামর্শ।

গণতন্ত্রী পার্টির ৫ দফা: ধর্মের অপব্যবহার নিষিদ্ধ করা এবং ইভিএম ব্যবহারের পক্ষে মত দেয় দলটি।
বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) ৯ দফা: ইভিএমে ভোট, নির্বাচনে ধর্মের ব্যবহার বন্ধ, টাকার খেলা বন্ধ করা, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের বিষয়ে দলটির সুপারিশ রয়েছে।

খেলাফত মজলিসের ১৫ দফা: স্বরাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ইসির অধীনে ন্যস্ত করা, ভোটের ৭ দিন আগে সেনা মোতায়েন, তফসিল ঘোষণার আগে সংসদ ভেঙে দেওয়া, ব্যালট পেপারে ভোট করা, ভোট কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ২০ দফা: নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তদারকি সরকার বা অন্তর্র্বতীকালীন সরকার গঠন, দল নিবন্ধনের শর্ত সহজ করা,নির্বাচনী ব্যয় মাত্র ৫ লাখ টাকা নির্ধারণ, ‘না’ ভোট চালুর প্রস্তাব।
নির্বাচন কমিশনের এ সংলাপে ১৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত ২৮ টি দল অংশ নেয়।

সংলাপে অংশ নেয়নি বাসদ, বাংলাদেশ (bangladesh) মুসলীম লীগ-বিএমল, বাংলাদেশ (bangladesh) কল্যাণ পার্টি, জেএসডি,এলডিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, সিপিবি, বিজেপি ও বিএনপি। ৩১ জুলাই সকালে জাতীয় পার্টি ও বিকালে বাংলাদেশ (bangladesh) আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংলাপ করে ইসি।

হাবিবুর রহমান

Recent Posts

বাংলাদেশে হিটস্ট্রোকে উপজেলা মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান প্রার্থীসহ  ৪ মৃত্যু, স্থগিত নির্বাচন

ঢাকা: বাংলাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলেছে। ইতিমধ্যে অতি গরমের ফলে হিটস্ট্রোকে ৩৭ জন মারা গিয়েছেন।…

4 days ago

বাংলাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহে রেললাইন বেঁকে ট্রেন চলাচল বিঘ্ন

ঢাকা: বাংলাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহে রেললাইন বেঁকে ট্রেন চলাচল বিঘ্ন ঘটছে। যাকে রেলের ভাষায় বলা হয়…

5 days ago

সাপ্তাহিক রাশিফল

মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য সপ্তাহটি ভালোই হতে চলেছে। অর্থ উপার্জন হবে। সমাজে সম্মান বাড়বে।…

5 days ago

বাংলাদেশে তাপদাহে সিল্কসিটি ট্রেনে আগুনঈশ্বরদীতে রেললাইনের পাত বেঁকে গেছে

ঢাকা: বাংলাদেশে চলতি বছর সীমাহীন তাপদাহে মানুষের জীবনযাত্রা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। বাংলাদেশে সরবোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে…

6 days ago

আপনার আজকের দিনটি

সিংহ: আজকের দিনটি আপনার জন্য নতুন কিছু শেখার দিন হবে। ভাগ্যের দিক থেকে দিনটি ভালোই।…

6 days ago

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

ঢাকা: বাংলাদেশে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে আবুল কালাম (২৫)…

7 days ago