ঢাকা: নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পুরনো এলসির বিপরীতে গম wheat রফতানি শেষ করতে না পারায় সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে।
রফতানিকারকদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের উচ্চ আদালত সময়সীমা বাড়িয়ে ৩১ অক্টোবর নির্ধারণ করেন।
এর ফলে বায়লাদেশের Bangladesh দিনাজপুরের Dinajpur হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ফের ভারত থেকে পুরনো এলসির গম wheat যাওয়া শুরু হবে। তবে কবে শুরু হবে তা ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এখনও জানায়নি।
এদিকে গম wheat যাওয়া শুরু হলে আমদানি বন্ধের কারণে যে ঊর্ধ্বমুখী ভাব দেখা দিয়েছিল তা কমে আসবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের Bangladesh ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশের Bangladesh হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক রবিউল ইসলাম ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট রাশেদুল ইসলাম বলেন, গমের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে গত ১৩ মে গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ভারত।
এতে করে ১৪ মে থেকে বাংলাদেশের Bangladesh বন্দর দিয়ে গম wheat আমদানি বন্ধ হয়। যদিও পরে আগের টেন্ডার করা গম wheat রফতানি অব্যাহত রাখায় সেদিন বিকাল থেকেই গম wheat আমদানি শুরু হয়।
পরবর্তীতে আবারও ১৩ মে এর আগ পর্যন্ত হওয়া এলসির গম wheat রফতানির অনুমতি দেয় ভারত সরকার। এর ফলে বন্দর দিয়ে গমের আমদানি অব্যাহত ছিল।
তিনি আরও বলেন, সড়কপথে ট্রাকে করে পুরনো এলসির গম রফতানি শেষ হয়ে গেলে রেলপথে ওয়াগনের মাধ্যমে আমদানির জন্য খোলা এলসির গমও wheat সড়কপথে রফতানির অনুমতি দেয় ভারত।
সেই গম wheat রফতানির মেয়াদ ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ইতোমধ্যে সময়সীমা শেষ হওয়ায় বন্দর দিয়ে গম আমদানি বন্ধ রয়েছে। তবে নির্ধারিত সময়ে পুরো গম wheat যায়নি।
এ অবস্থায় অবশিষ্ট গম রফতানিতে মেয়াদ বাড়ানোর জন্য ভারতীয় ব্যবসায়ীরা হাইকোর্টে আবেদন করেন। গত ১৩ অক্টোবর মামলার রায়ে আদালত সময়সীমা বাড়িয়ে ৩১ অক্টোবর নির্ধারণ করেন।
এতে করে বন্দর দিয়ে ফের গম আসা শুরু হবে। তবে কবে থেকে বন্দর দিয়ে গম আসবে এ বিষয়ে কোনও নির্দিষ্ট তারিখ জানা যায়নি।