দিল্লির মার্কাজের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে অসমে ঘুরে এসে আত্মগোপন করে থাকা দুজনকে বুধবার রাতে হাজো পুলিশ এবং স্বাস্থ্যকর্মী উদ্ধার করেছে।
উত্তর প্রদেশ থেকে এসে অসমের বিভিন্ন জায়গায় ঘোরা রুপহিহাটের মফিদুল ইসলামকে হাজোর ৩ নং মনাহকুছির মদজিদ থেকে এবং বুল্লুটের নুরুল ইসিলামকে নিজের বাড়ি থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বর্তমান দুজনকে শিঙিমারির আদর্শ চিকিসালয়ে কোয়ারেন্টাইন কক্ষে রাখা হয়েছে।
বুল্লুটের নুরুল ইসলাম দিল্লির নিজামুদ্দিন জামাতে অংশগ্রহণ করে এসে আত্মগোপন করে ছিলেন।
হাজো প্রশাসন এই জানার পরই যুদ্ধকালিন গতিতে অভিযান চালিয়ে দুজনকে উদ্ধার করে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
নিজামুদ্দিনের উক্ত ঘটনায় ক্ষেপে উঠেছে উত্তর পূর্বাঞ্চলের জনগণ। অসমে বুধবার রাত পর্যন্ত মোট ১৬ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে।
এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা জানিয়েছেন, তাঁরা প্রত্যেকেই নিজামুদ্দিন ফেরত।
এখনো পর্যন্ত ১০০ রও অধিক মানুষ নিজামুদ্দিন থেকে এসে অসমে এভাবেই আত্মগোপন করে আছেন।
মন্ত্রী ড০ শর্মা সংবাদ সম্মেলনে বারংবার জানিয়েছেন, তাঁরা যেন নিজে এসে ধরা দেন অথবা ১০৪ হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করেন।
কিন্তু একাংশ ধর্মান্ধ লোকেদের এমন অজ্ঞ আচরণ অসম সহ সারা ভারতকে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছে।