ওপার বাংলা

Bangladeshএ দুর্ভিক্ষ হবে না, যুবলীগের যুব মহাসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী Sheikh Hasina

ঢাকা: বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী Sheikh Hasina বলেছেন, সারা বিশ্বব্যাপী দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। বাংলাদেশে ইনশাআল্লাহ কোনো দুর্ভিক্ষ হবে না। তার জন্য আমাদের এখন থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে।

Sheikh Hasina বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখনও যথেষ্ট শক্তিশালী। রিজার্ভ জনগণের কল্যাণে ব্যয় করা হচ্ছে। দেশের টাকা দেশেই থাকছে। যারা বলেছিল বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে তাদের মুখে ছাই পড়েছে।

সেটা হয়নি, ইনশাআল্লাহ হবেও না। বিদেশে বসে ষড়যন্ত্র করলেও বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কেউ রুখতে পারবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। আমরা এগিয়ে যাচ্ছি, এগিয়ে যাব, জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলব।

সরকারের নানা উন্নয়ন উদ্যোগের চিত্র তুলে ধরে তিনি বিএনপির সমালোচনা করে বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় উন্নয়ন নয়, শুধু লুটপাট করেছে। যাদের নেতা খুন ও অর্থ পাচার মালার সাজাপ্রাপ্ত, তাদের মুখে আওয়ামী লীগের সমালোচনা মানায় না।

আওয়ামী যুবলীগের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত শুক্রবার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যুব মহাসমাবেশে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। মহাসমাবেশের উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা।

তিনি মহাসমাবেশস্থলে পৌঁছালে তাঁকে স্বাগত জানান যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। বেলা পৌনে তিনটার দিকে তিনি মহাসমাবেশের উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনীতে জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। উত্তোলন করা হয় দলীয় পতাকা। এ ছাড়া বেলুন ও পায়রা ওড়ানো হয়।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী Sheikh Hasina র সঙ্গে ছিলেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
এর আগে, শুক্রবার দুপুর ২টা ৩৬ মিনিটে যুবলীগের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত যুব মহাসমাবেশে উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি Sheikh Hasina।

তার উপস্থিতির আনন্দে স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে সোহরাওয়ার্দীর সমাবেশস্থল। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় ওই সমাবেশ। প্রথমে হয় সাংস্কৃতির অনুষ্ঠান। এতে যুব মহাসমাবেশের মঞ্চ কাপিয়েছেন শিল্পী মমতাজ এমপি।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শুরুতেই যুবলীগের প্রতিষ্ঠা থেকে বর্তমানের ক্রমধারা বর্ণনা ও তার সঙ্গে নৃত্যানুষ্ঠান ছিল অসাধারণ। এশিয়ার বৃহৎ এ যুব সংগঠনের উৎসবমুখর এই আয়োজনে সারাদেশ থেকে লাখ লাখ যুবক মিলিত হন।

যোগ দেন হালের সেরা চিত্রনায়কদের অন্যতম রিয়াজ, ফেরদৌস ও চঞ্চল চৌধুরী।যুবলীগের মহাসমাবেশ শুরুর আগেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নেতা-কর্মীদের ঢল নামে। উদ্যান ও আশেপাশের এলাকা পরিনত হয় জনসমুদ্রে। নেতা-কর্মীরা নীল, সবুজ, হলুদসহ নানা রঙের টি-শার্ট ও টুপি পরে মহাসমাবেশে আসেন।

মহাসমাবেশে যোগ দিতে শুক্রবার সকাল থেকেই যুবলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের হাজারো নেতা-কর্মীকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যেতে দেখা যায়। তাঁরা বাস, পিকআপ, মোটরসাইকেলে করে মহাসমাবেশস্থলের দিকে যান।

অনেকে আবার হেঁটে মিছিল নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যান। যুবলীগের মহাসমাবেশ কেতু করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সরকারপ্রধান Sheikh Hasina বলেন, আজকের যুবলীগের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অর্থাৎ সুবর্ণজয়ন্তী। সকল যুবলীগ নেতাকে আমি অভিনন্দন জানাই।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে ১১ নভেম্বর যুবলীগ প্রতিষ্ঠিত করেন। জাতির পিতার নির্দেশে যে যুবলীগকে পরিচালনা করেছিলেন সেই শেখ মণিকে ১৫ আগস্ট নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

আমি আজ যে মাঠে ভাষণ দিচ্ছি সেই ঐতিহাসিক মাঠে ১৯৭১ সালে ৭ মার্চ মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন জাতি পিতা। সেই ভাষণ বিএনপি নিষিদ্ধ করেছিল। এখন জাতির পিতার সেই ভাষণ ঐতিহাসিক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।

তিনি  বলেন, যুবলীগ আমাদের প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে অংশ নিয়েছে। যুবক থাকলে কাজ করার অনেক সুবিধা। উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে যুবকদের সম্পৃক্ত করতে যুবলীগ গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। তরুণরাই পারে দেশকে গড়ে তুলতে।

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়ন নাকি তারা চোখেই দেখে না। এখন চোখ থাকতে যদি কেউ অন্ধ হয় তাহলে তো কিছু করার নেই। তারা উন্নয়ন চোখে দেখে না। অথচ ব্যবহার ঠিকই করছে।

ডিজিটাল বাংলাদেশের সব সুফল তারা ভোগ করছে। বিএনপির আমলে তারা কী করেছে? তারা ক্ষমতায় থাকতে লুটপাট করেছে, দেশের কোনো উন্নয়ন তারা করেনি। খালেদা জিয়া ২০০১ সালে এসে হাজার হাজার নেতাকে অপারেশন ক্লিন হার্টের নামে হত্যা করেছেন।

Sheikh Hasina বলেন, যাদের নেতৃত্বে আজ বিএনপি চলে তারা কারা? খালেদা জিয়া এতিমের টাকা মেরে খেয়েছেন। একটি টাকাও এতিমরা পায়নি। এক পয়সা না দিয়ে সমস্ত টাকা তারা মেরে খেয়েছে। সে কারণে খালেদা জিয়ার ১০ বছরের সাজা হয়েছে। তারপর যাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সে তো আরো এক ধাপ এগিয়ে।

মানি লন্ডারিং মামলায় তারেক জিয়ার ৭ বছরের সাজা হয়েছে। এছাড়া গ্রেনেড হামলা মামলায় তিনি যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত। যাদের নেতাই খুনি-আসামি তাদের মুখে আওয়ামী লীগের সমালোচনা মানায় না। তিনি বলেন, BNP কখনও কল্পনাও করতে পারেনি বাংলাদেশের নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ হবে।

আজকে অনলাইনে কেনাকাটা হচ্ছে, ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে। আমরা ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল করে দিয়েছি। পদ্মা সেতু নিয়ে বিশ্বব্যাংক যখন দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিল আমরা চ্যালেঞ্জ করেছিলাম। পরে সেই অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বিএনপির অনেক নেতা মানি লন্ডারিং, লুটপাট, দুর্নীতির কথা বলেন। তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই এসে সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। মানি লন্ডারিং মামলায় তিনি সাত বছরের সাজাপ্রাপ্ত। অস্ত্র মামলার আসামি।

তাদের মুখে এ সমালোচনা মানায় না। ব্যাংক, বিমা, বিদ্যুৎ, টেলিভিশন, পুরো বাংলাদেশে সড়ক নেটওয়ার্কসহ নানা উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ১০০টা অর্থনৈতিক অঞ্চল করে দিয়েছি।

এছাড়া কৃষি জমির ব্যবহার করতে হবে। এসব সুযোগকে কাজে লাগাতে যুব সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অর্থনীতি যথেষ্ট শক্তিশালি। অনেকেই চেয়েছিল দেশ শ্রীলংকা হবে, তাদের মুখে ছাই পরেছে। সেটা হয়নি, ইনশাআল্লাহ হবেও না। কিন্তু আমাদের কাজ করতে হবে। ‌

বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিকভাবেও এখন আর কেউ অবহেলার চোখে দেখে না। তিনি বলেন, আমরা ২০০৯ সালে যখন সরকার গঠন করি। এই ১৪ বছরে আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া Bangladesh, উন্নত Bangladesh। এই ‌বাংলাদেশকে এখন আর আন্তর্জাতিকভাবেও কেউ অবহেলার চোখে দেখে না।

Sheikh Hasina বলেন, আজকে রিজার্ভ নিয়ে কথা বলে, ৯৬ সালে আমি যখন ক্ষমতা গ্রহণ করলাম। ঠিক তার আগে বিএনপি ক্ষমতায় ছিল। রিজার্ভ ছিল ২.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেখানে আমরা করোনাকালিন সময়ে ৪৮ বিলিয়ন পর্যন্ত উঠিয়েছি।

আজকে আমাদের কাজে লাগছে কারণ আমরা করোনার টিকা দিয়েছি। আমাদের বাইরে থেকে সমস্ত খাবার, তেল আনতে হচ্ছে। তার উপর দুইটা বছর আমাদের কোনো ক্যাপিটালমেশিনাইজ আসেনি।

দুই বছর পর যখন সারা বিশ্ব উম্ভুক্ত হয়েছে তখন ক্যাপিটালমেশিনাইজ আসছে। আমাদের রিজার্ভতো ব্যবহার করতেই হবে। তার মধ্যে ৮ বিলিয়ন আমরা আলাদা ভাবে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করছি। কারণ শুধু রিজার্ভ জমিয়ে রাখলেতো হবে না।

সেটাকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে।প্রধানমন্ত্রী Sheikh Hasina বলেন, আজকে বিমান আমরা আমাদের নিজেদের টাকায় কিনেছি। সেটা আমরা বিমানকে লোন দিয়েছি। বিমান কিন্তু আমাদের ২ শতাংশ সুদে সেই টাকা ফেরত দিচ্ছে।

পায়রা নদীর ড্রেজিং আমরা নিজস্ব অর্থায়নে করছি। নইলে এই টাকা বিদেশি ব্যাংক থেকে নিতে হতো। সেখানে আমাদের সুদসহ সেই ডলার ফেরত দিতে হতো। আজকে আমরা নিজেদের রিজার্ভ থেকে ব্যবহার করছি।

তার ফলে আমাদের টাকা, ঘরের টাকা ঘরে থাকছে। সুদের টাকাটাও আমাদের ঘরে থাকছে। সেটাও আর বাইরে অপচয় হচ্ছে না। এই ভাবে আমাদের টাকা আমাদের দেশের জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করছি। অর্থনীতিকে গতিশীল করা এটাই আমাদের লক্ষ্য।

যুবকদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী Sheikh Hasina বলেন, আপনারা গ্রামে ফিরে যান। নিজের জমি নিজে চাষ করেন। নিজেরা উৎপাদন করেন। তিনি বলেন, আমরা যুবদের কর্মসংস্থান দিয়েছি, বিএনপি হত্যা করেছে। যুব সমাজকে আমি অনুরোধ করব। যুদ্ধের কারণে আমারা আমদানি করতে পারছি না। ফলে নিজেদের উৎপাদনে মন দিতে হবে। এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে।

করোনার সময়, গৃহহীনদের ঘর করে দেওয়া সংক্রান্ত সরকারের প্রকল্পে, কৃষকের ধান কেটে দিয়ে, বিভিন্ন সময়ে দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তিনি যুবলীগের প্রত্যেক নেতাকর্মীকে ধন্যবাদ জানান।

তাদের উদ্দেশে বলেন, দেশের সেবা করতে হবে, মানুষের সেবা করতে হবে। ইউক্রেন যুদ্ধ, স্যাংকশনের কারণে প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। প্রতিটি নেতাকর্মীকে বলবো, নিজের গ্রামে যান, নিজের জমি চাষ করবেন। অন্যের জমিতে যাতে উৎপাদন হয় তা নিশ্চিত করতে হবে।

যেকোনও চাষ, সবজি, গাছপালা লাগাতে হবে। সন্ত্রাস রুখতে হবে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বিএনপি নেতাদের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, এইট পাস দিয়ে, মেট্রিক ফেল দিয়ে দেশ চললে উন্নয়ন হয় না। তিনি বলেন, আমরা ক্ষমতায় আসার আগে সরকারে ছিল বিএনপি।

২ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ ছিল বিএনপির সময়। আমরা ৪৮ বিলিয়ন পর্যন্ত নিয়েছিলাম। কোভিড টিকা কিনেছি, বিনিয়োগ করেছি, বিমান কিনেছি, পায়রা বন্দর নিজস্ব অর্থায়নে করেছি। এভাবে রিজার্ভ থেকে খরচ হয়েছে। ঘরের টাকা ঘরে থাকছে। দেশের জনগণের উন্নয়নে এই টাকা ব্যবহার করছি।

আমাদের এই অগ্রযাত্রা কেউ রুখতে পারবে না।শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের অনেক সমালোচনা করছে অনেকে। তারা নাকি উন্নয়ন চোখে দেখে না। এই যে মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট এগুলো কে করেছে? তিনি বলেন, বিএনপির অনেক নেতা মানি লন্ডারিং, লুটপাট, দুর্নীতির কথা বলে। তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই এসে সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। মানি লন্ডারিং মামলায় সে সাত বছরের সাজাপ্রাপ্ত। অস্ত্র মামলার আসামি। তাদের মুখে এই সমালোচনা মানায় না।

যুব মহাসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ। এতে আরো বক্তব্য দেন- আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, উপদষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও জাহাঙ্গীর কবির নানক। সঞ্চালনা করেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

১১ নভেম্বর আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাবর্ষিকী। ১৯৭২ সালের এই দিনে দেশের প্রথম ও সর্ববৃহৎ এ যুব সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক প্রথিতযশা সাংবাদিক শেখ ফজলুল হক মনি এ সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও শোষণমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়।

গত প্রায় পাঁচ দশক ধরে দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রাম ও হাজারো নেতাকর্মীর আত্মত্যাগের মাধ্যমে যুবলীগ আজ দেশের সর্ববৃহৎ যুব সংগঠনে পরিণত হয়েছে।

এন ই নাও নিউজ

Recent Posts

বাংলাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহে রেললাইন বেঁকে ট্রেন চলাচল বিঘ্ন

ঢাকা: বাংলাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহে রেললাইন বেঁকে ট্রেন চলাচল বিঘ্ন ঘটছে। যাকে রেলের ভাষায় বলা হয়…

5 hours ago

সাপ্তাহিক রাশিফল

মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য সপ্তাহটি ভালোই হতে চলেছে। অর্থ উপার্জন হবে। সমাজে সম্মান বাড়বে।…

10 hours ago

বাংলাদেশে তাপদাহে সিল্কসিটি ট্রেনে আগুনঈশ্বরদীতে রেললাইনের পাত বেঁকে গেছে

ঢাকা: বাংলাদেশে চলতি বছর সীমাহীন তাপদাহে মানুষের জীবনযাত্রা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। বাংলাদেশে সরবোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে…

1 day ago

আপনার আজকের দিনটি

সিংহ: আজকের দিনটি আপনার জন্য নতুন কিছু শেখার দিন হবে। ভাগ্যের দিক থেকে দিনটি ভালোই।…

1 day ago

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

ঢাকা: বাংলাদেশে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে আবুল কালাম (২৫)…

2 days ago

ভোট দিলেন নারায়ণ মূর্তি

কলকাতা: ভারতে ৭ দফা ভোটের আজ শুক্রবার দ্বিতীয় দফার ভোট। পশ্চিমবঙ্গ, অসম, বিহার সহ ১৩…

2 days ago