ওপার বাংলা

Dhakaয় ফের কিশোর গ্যাং আতঙ্ক

ঢাকা: ঢাকায় ফের কিশোর গ্যাং আতঙ্ক। ক্রমেই বাড়ছে কিশোর অপরাধ। কিশোর গ্যাং উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে নগরবাসী। গ্যাংয়ের অধিকাংশ সদস্যই ছিন্নমূল ও বস্তিবাসী।

যাদের বেশির ভাগের বয়স ১৮ থেকে ২২ বছর। মাদক সেবন ও চুরি-ছিনতাইসহ নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে তারা। মাদক বিক্রি, জমি দখল, চুরি-ছিনতাই এমনকি হত্যা মামলাও রয়েছে অনেক কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি মিরপুরে বেড়েছে কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত।

গ্যাং সদস্যদের দাপটে মিরপুরবাসীর অনেকের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় হামলার শিকার হয়েছেন অনেক বাসিন্দা ও ব্যবসায়ী। গত বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকার মিরপুর, যাত্রাবাড়ী, ঢাকার আশুলিয়া, যশোর ও  ঝালকাঠিতে র‌্যাব বিশেষ অভিযান চালিয়ে কিশোর গ্যাং লিডার রমজান ও আল আমিনসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে।

শুক্রবার সকালে কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে অধিনায়ক ডিআইজি মোজ্জামেল হক বলেন, ঢাকার পল্লবীর এসএসসি পরীক্ষার্থী রাকিবের ওপর সশস্ত্র হামলায় জড়িত কিশোর গ্যাং লিডার রমজান ও আল আমিনসহ ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-৪)।

গ্রেফতার অন্য আসামিরা হলেন ইসমাইল হোসেন ওরফে পপকন (১৮), বিজয় (১৭) ও মো. ইয়াসিন আরাফাত ওরফে সাইমন (১৭)।
ঢাকার পল্লবী এলাকার কিশোর গ্যাংয়ের সিনিয়র গ্রুপের সদস্য হলেন ভিকটিম রাকিব। আর আসামিরা হলেন জুনিয়র গ্রুপের সদস্য।

সম্প্রতি সম্মান না দেওয়ায় সিনিয়র গ্রুপের সদস্যরা জুনিয়র গ্রুপের সদস্যদের মারপিট করে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে জুনিয়র গ্রুপের সদস্যরা সিনিয়র গ্রুপের সদস্য রাকিবের ওপর হামলা করে তাকে গুরুতর আহত করে। আহত রাকিব এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

মোজ্জামেল হক আরও বলেন, গত ২৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় পল্লবীর সি-ব্লকে ২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থী রাকিবের (১৬) ওপর এলাকার চিহ্নিত কিশোর গ্যাং জুনিয়র গ্রুপের প্রধান রমজান ও আল-আমিনসহ অন্যান্য সহযোগীরা হামলা করে। হামলাকারীরা পেছন থেকে ভিকটিমের পিঠে ছোরা দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করে মোবাইল ও মানিব্যাগ নিয়ে পালিয়ে যায়।

এ হামলায় রাকিবের অবস্থা সংকটাপন্ন হলে এলাকাবাসী ও পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। হামলায় আহত হওয়ার আগে রাকিব ৫টি পরীক্ষা দিয়েছিল এবং ৬ষ্ঠ পরীক্ষার দিন হাসপাতাল থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে দিতে এলে পরীক্ষা চলাকালে সম্পূর্ণ অচেতন হয়ে পড়লে তাকে পরীক্ষার হল থেকে পুনরায় হাসপাতালে পাঠানো হয়।

পরে সে আর বাকি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারেনি। এ হামলায় বর্তমানে ভিকটিমের মেরুদন্ড ক্ষতিগ্রস্তসহ শরীরের নিচের অংশ পুরোপুরি অবশ হয়ে যায়। বর্তমানে রাকিব ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিসিইউ বিভাগে জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন।

তিনি বলেন, এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা আব্দুল্লাহ বাদী হয়ে গত ২৪ সেপ্টেম্বর পল্লবী থানায় রমজান, আল আমিন, বিজয়, ছোট রমজান, পপকন এবং হাসিবসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০/১২ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন। মামলা হওয়ার পর এ বিষয়ে ছায়াতদন্ত শুরু করে র‌্যাব-৪।

এরই ধারাবাহিকতায় হামলার সঙ্গে জড়িত জুনিয়র গ্রুপের লিডারসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে তিনি বলেন, গ্রেফতাররা ও ভিকটিম  মিরপুর-১২ এলাকার বাসিন্দা। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার এবং মাদকের অপব্যবহারসহ গ্যাং কালচারের প্রবণতা আছে। সেখানে সিনিয়র গ্রুপ জুনিয়র গ্রুপ নামে দুটি পৃথক কিশোর গ্যাং রয়েছে।

যারা এলাকায় ইভটিজিং, ছোটখাট ছিনতাইসহ মাদক সেবনে লিপ্ত থাকে।
তিনি আরও বলেন, ভিকটিম রাকিব সিনিয়র গ্রুপের সাথে চলাফেরা ছিল। আর গ্রেফতাররা জুনিয়র গ্রুপের সদস্য। ঘটনার কয়েকদিন আগে জুনিয়র গ্রুপের সদস্য রমজান, আল আমিন, বিজয়, ইয়াসিনসহ আরও ৫-৬ জন মিলে মিরপুর-১২ এর ডি ব্লকে ধুমপান করছিলেন।

এ সময় পাশ দিয়ে সিনিয়র গ্রুপের কয়েকজন সদস্য গেলে গ্রেফতাররা তাদের কোনো প্রকার সম্মান প্রদর্শন করেনি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সিনিয়র গ্রুপের সদস্যরা গ্রেফতারদের হুমকিসহ  মারধর করে।

পরে এ ঘটনার প্রতিশোধ নিতে গত ২৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় পল্লবীর ১২-সেকশনের সি-ব্লকের কাটা গলিতে জুনিয়র গ্রুপের ১২-১৫ জন সদস্য দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ভিকটিম রাকিবকে একা পেয়ে পথরোধ করে। গ্রেফতাররা রাকিবকে পেছন থেকে পিঠে ছোরা দিয়ে আঘাত করে।

আল আমিন, বিজয়, ইয়াসিনসহ অন্যান্য আসামিরা তাকে মারধর করে গুরুতর জখম করে পালিয়ে যায়। প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতাররা রাকিবকে মারধর এবং ছুরিকাঘাতের সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকার করেছে। গ্রেপ্তারদের বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলেও তিনি জানান।

সূত্র জানায়, রাজনৈতিক পেশিশক্তির ঢাল ও মাদক কারবারের স্বার্থে কিশোর অপরাধ বাড়ছে বলে মনে করছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, সংগত কারণে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের প্রশ্রয় দিয়ে থাকেন এলাকার প্রভাবশালী কিছু রাজনৈতিক নেতা ও মাদক কারবারি।

তবে কিশোর অপরাধ রুখতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তালিকাভুক্ত করা হয়েছে থানাভিত্তিক কিশোর গ্যাং লিডার, সদস্য ও পৃষ্ঠপোষকদের।
পুলিশের তথ্য বলছে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিরপুর বিভাগের ৭টি থানায় অন্তত ২৫টির বেশি কিশোর গ্যাং সক্রিয়।

এসব গ্যাংয়ে পাঁচ শতাধিক সদস্য রয়েছে। যার বেশিরভাগের বয়স ১৮ থেকে ২২ বছর। পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছেন প্রভাবশালী ব্যক্তি ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা।মিরপুরের ৭টি থানার মধ্যে পল্লবী থানা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত সবচেয়ে বেশি।

পল্লবী থানাধীন কালশী বালুর মাঠ বস্তি, মুরাপাড়া ক্যাম্প এলাকায় রয়েছে শফিক-শারাফাত গ্যাংয়ের মাত্রাতিরিক্ত উৎপাত। তাদের নেতৃত্বে আমজাদ, ভাগনে বাবু, সজিব, রিয়াদ টান আকাশ, অয়ন, আরজু ও দাঁতভাঙা মাসুমসহ অন্তত ২০-২৫ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে। মাদক, অস্ত্র, ছিনতাই, মারামারি এমনকি হত্যা মামলাও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। নারীদের দিয়ে মাদক বিক্রি করা এ গ্যাংয়ের একটি কৌশল।

এ গ্যাংয়ের মাদক কারবারিতে বাধা দেওয়ায় হামলার শিকারও হয়েছেন অনেকে। অভিযোগ রয়েছে, বর্তমানে শফিক-শারাফাত সাভার এলাকা থেকে এ গ্যাং নিয়ন্ত্রণ ও মাদক কারবারি পরিচালনা করছে। স্থানীয় এক ব্যবসায়ী খলিল বলেন, এই গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করায় শফিক-শারাফাতের লোকজন আমাকে ধরে নিয়ে মারধর করে।

পরে তারা পুলিশের যোগসাজশে আমাকে মাদক মামলায় জড়িয়ে দেয়।
আরেক ভুক্তভোগী বোরহান উদ্দিন বলেন, কিশোররা মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। তাদের মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় আমাকে বালুর মাঠ বস্তিতে ধরে নিয়ে হাত-পা ভেঙে দেয় শফিক বাহিনী। ওই সময় পানি খেতে চাইলে তারা আমার মুখের ওপর প্রস্রাব করে দেয়। ১২ নম্বর সেকশনের বি-ব্লক, বিয়ে বাড়ি কমিউনিটি সেন্টার ও আশপাশ এলাকায় সক্রিয় রকি গ্রুপ।

রকি গ্রুপে ২০ জনের অধিক সদস্য রয়েছে। এর মধ্যে মাসুম ওরফে কালা মাসুম, আকাশ, ইউসুফ ওরফে হাড্ডি ইউসুফ, রাজু, শামিম ওরফে কালা শামিম, হৃদয় এবং রিপন ওরফে দাঁত ভাঙা রিপন পুলিশের তালিকাভুক্ত। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে মাদক ও মারামারির অভিযোগ রয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে, এ গ্রুপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় অনেকে হামলার শিকার হয়েছেন।বাউনিয়া বাঁধ, ই-ব্লকে সোহেল গ্রুপ নামে আরেকটি সক্রিয় কিশোর গ্যাং রয়েছে। গ্যাং লিডার সোহেলের নেতৃত্বে শরীফ ওরফে ধাসা শরীফ, রিয়াজ, জুয়েল ও সজিবসহ ১২-১৫ জন সদস্য রয়েছে।

তারা পুলিশের তালিকাভুক্ত। এই গ্রুপের রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষক হিসেবে ওঠে আসে ৫নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাঈমের নাম। তবে নাঈম এসব বিষয় অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, এটি একটি মিথ্যা অভিযোগ। আমি কোনো গ্যাং বা কোনো অপরাধীকে প্রশ্রয় দেই না। বরং সমাজে অপরাধ প্রবণতা রোধে কাজ করি।

পল্লবীর তালতলা মোড়, নাভানা আবাসিক ভবন, ও সবুজ বাংলা আবাসিক গেট এলাকায় আশিক গ্রুপের উৎপাতে অতিষ্ঠ বাসিন্দারা। আশিকের নেতৃত্বে এ গ্রুপে শামীম, রায়হান, আল-আমিন, রাব্বি, রনি, মহিন ও সুমনসহ ১২-১৩ জন সদস্য সক্রিয় রয়েছে। আশিক গ্রুপকে লিড দিচ্ছে পল্লবী থানা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিলন ঢালী।

জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আমি কোনো কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ বা প্রশ্রয় দেই না। বরং কিশোর গ্যাং উৎপাত রোধে কাজ করছি। যুবলীগের কিছু নেতাকর্মীরা এসব কিশোর গ্যাংদের মদদ দিচ্ছে।
১১ নম্বর সেকশনের ডি-ব্লক এবং রামগড় এলাকায় জল্লা মিলন গ্রুপ। বিহারি মিলনের নেতৃত্বে সুমন, ফয়সাল, ডি-ব্লকের পাভেল, সানজু, হায়দার ও রাজুসহ এ গ্রুপে অন্তত ১২ রয়েছে।

এদের বিরুদ্ধে এলাকায় মাদক কারবার, ছিনতাই, ফিটিং এবং আধিপত্য বিস্তারের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। বি-ব্লক, ঈদগাহ মাঠ এলাকায় রয়েছে-পিন্টু-কাল্লু গ্রুপ। অন্তত ২০ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে এ গ্রুপে। বাউনিয়া বাঁধ বি-ব্লকের কাল্লু, ‘ডি’ ব্লকের উজ্জ্বল, সজিব, সাজ্জাদ, শুক্কুর, ‘ই’ ব্লকের জন্টু এবং ‘এ’ ব্লকের হাসান অন্যতম। অভিযোগ রয়েছে এ গ্যাংয়ে পৃষ্ঠপোষক হিসেবে ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান এবং ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সদস্য সুলতান।

এ বিষয়ে খলিলুর রহমানের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। কিশোর গ্যাংকে মদদ দেওয়া বিষয়টি অস্বীকার করে যুবলীগ নেতা সুলতান বলেন, আমরা রাজনীতি করি। এর মানে এই নয় যে, কিশোর গ্যাংদের প্রশ্রয় দিব। হয়তো প্রতিপক্ষের বিরোধের জের ধরে আমাকে জড়ানো হচ্ছে।

মুসা হারুন গ্রুপের নেতৃত্বে রয়েছে পল্লবী এলাকায় স্থানীয় সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত দুই ভাই মুসা ও স্বপন। স্থানীয়দের কাছে ভাই গ্রুপ নামেও পরিচিত। তাদের গ্যাংয়ে হারুন, আসিফ, হোসেন, সোহরাব ও আরিফসহ অন্তত ২০ সক্রিয় সদস্য রয়েছে। পল্লবী থানায় তাদের সবার বিরুদ্ধে মাদক কারবার ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ রয়েছে।

কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ ও মদদদাতাদের বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) জসীম উদ্দীন মোল্লা বলেন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আমরা সব সময়ই কাজ করছি। বিশেষ করে কিশোর অপরাধ নিয়ন্ত্রণে প্রতিটি থানা পুলিশ মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে।

হাবিবুর রহমান

Recent Posts

বাংলাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহে রেললাইন বেঁকে ট্রেন চলাচল বিঘ্ন

ঢাকা: বাংলাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহে রেললাইন বেঁকে ট্রেন চলাচল বিঘ্ন ঘটছে। যাকে রেলের ভাষায় বলা হয়…

14 hours ago

সাপ্তাহিক রাশিফল

মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য সপ্তাহটি ভালোই হতে চলেছে। অর্থ উপার্জন হবে। সমাজে সম্মান বাড়বে।…

19 hours ago

বাংলাদেশে তাপদাহে সিল্কসিটি ট্রেনে আগুনঈশ্বরদীতে রেললাইনের পাত বেঁকে গেছে

ঢাকা: বাংলাদেশে চলতি বছর সীমাহীন তাপদাহে মানুষের জীবনযাত্রা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। বাংলাদেশে সরবোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে…

1 day ago

আপনার আজকের দিনটি

সিংহ: আজকের দিনটি আপনার জন্য নতুন কিছু শেখার দিন হবে। ভাগ্যের দিক থেকে দিনটি ভালোই।…

2 days ago

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

ঢাকা: বাংলাদেশে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে আবুল কালাম (২৫)…

2 days ago

ভোট দিলেন নারায়ণ মূর্তি

কলকাতা: ভারতে ৭ দফা ভোটের আজ শুক্রবার দ্বিতীয় দফার ভোট। পশ্চিমবঙ্গ, অসম, বিহার সহ ১৩…

3 days ago