কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির ট্যুইটারের এক সংবাদ হয়তো এবার পাল্টে দেবে ত্রিপুরার মৃতপ্রায় তাঁতশিল্পীদের জীবন। একইসঙ্গে রাজ্যে তাঁতশিল্প ফের স্থান করে নেবে স্বমহিমায়।
ইরানি বাংলায় ট্যুইট করে জানিয়েছেনঃ “ত্রিপুরার ৩,৪৫০ জন যুবক-যুবতীকে পোশাক তৈরি ও বস্ত্রশিল্প এবং হস্তচালিত তাঁত, হস্তশিল্প এবং কার্পেট তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় সরকার এবং ত্রিপুরা সরকারের যৌথ উদ্যোগে “সমর্থ” প্রকল্পের অধীনে এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।”
ত্রিপুরায় 3,450 জন যুবক-যুবতীকে পোষাক তৈরি ও বস্ত্রশিল্প, হস্তচালিত তাঁত, হস্তশিল্প এবং কার্পেট তৈরির ক্ষেত্রে দক্ষতা বিকাশের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের 'সমর্থ' প্রকল্পের আওতায়, কেন্দ্র-রাজ্য যৌথ সহযোগিতায় এই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। pic.twitter.com/MjNvH1vN4R
— Smriti Z Irani (@smritiirani) August 14, 2019
‘সমর্থ’ প্রকল্প নবজীবন দান করবে ত্রিপুরার তাঁতশিল্পকে।
ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবের স্বপ্ন একদিন রাজ্যের জনজাতিদের হস্ত চালিত তাঁতে তৈরি কাপড় ভারত বিখ্যাত আমূল ব্রান্ডের মতোই পরিচিতি লাভ করবে। মুখ্যমন্ত্রীর এ আশায় বুক বাঁধছেন হস্ততাঁত শিল্পীরা। তবে এবার স্মৃতি ইরানির ট্যুইট বার্তায় খুশির হাওয়া বইছে সাধারণ মানুষের মনে। বিশেষ করে জনজাতিদের!
যন্ত্রের যুগে মেশিনচালিত তাঁতের জন্যে হস্ততাঁতের অবস্থা শেষ হবার উপক্রম হয়েছে। কিন্তু এখনো রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় রয়েছেন তাঁতিরা। আশা করা হচ্ছে, তাঁরা এবার ফের সূর্যের আলো দেখবেন।
এছাড়া, নতুন যুবক-যুবতীরা প্রশিক্ষণ লাভ করে নিজেদের স্বাবলম্বী করতে সক্ষম হবেন।