গুয়াহাটি: মাদ্রাসা নিয়ে ভীষণ কঠোর অবস্থানে প্রথম থেকেই আসামের (Assam) সরকার। এর আগেও প্রচুর মাদ্রাসা ভাঙা হয়েছে।
এর আগে Himanta বলেছিলেন: “মাদ্রাসা গুলিকে ধ্বংস করা কখনওই আমাদের উদ্দেশ্য নয়। তবে সেখানে যাতে জেহাদি কার্যকলাপ না হয় সেদিকে আমরা নজর রাখছি। তবে, আমরা যদি নির্দিষ্টভাবে তথ্য পাই যে মাদ্রাসার আড়ালে কোনও ভারতবিরোধী কার্যকলাপ হচ্ছে, সেক্ষেত্রে সেগুলিকে ভেঙে ফেলা হবে”।
এবার অসমের মাদ্রাসাগুলির ওপর ক্র্যাকডাউন চালানোর সিদ্ধান্ত নিলেন মুখ্যমন্ত্রী Himanta Biswa Sharma।
তিনি জানিয়েছেন, মাদ্রাসায় নয়, মানুষ স্কুল-কলেজে শিক্ষা নিতে আগ্রহী।
হিমন্ত বলেন, “আমি ৬০০টি মাদ্রাসা বন্ধ করেছি। এবং আমি সব মাদ্রাসা বন্ধ করতে চাই। কারণ আমরা মাদ্রাসা চাই না। আমরা স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় চাই। ”
বৃহস্পতিবার কর্ণাটকের বেলাগাভিতে বিজেপির বিজয় সংকল্প যাত্রায় ভাষণ দেওয়ার সময় হিমন্ত এই কথা বলেন।
হিমন্ত জানান, বাংলাদেশের অনুপ্রবেশকারীরাই দেশেই সংস্কৃতি কলুষিত করছে।
হিমন্তের কথায়, “কংগ্রেস এবং কমিউনিস্টরা দেখিয়েছিল যে ভারতের ইতিহাস বাবর, আওরঙ্গজেব এবং শাহজাহানকে নিয়ে। আমি বলতে চাই যে ভারতের ইতিহাস তাদের সম্পর্কে নয় বরং ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ, গুরু গোবিন্দ সিং, স্বামী বিবেকানন্দের সম্পর্কে ছিল।”
তিনি আরও বলেন, “ভারতে অনেক মানুষ গর্ব করে বলে যে তারা মুসলিম এবং খ্রিস্টান। এতে আমার কোন সমস্যা নেই। তবে আমাদের এমন ব্যক্তির প্রয়োজন যে গর্ব করে বলতে পারে আমি একজন হিন্দু। ভারতে আজ এমন ব্যক্তির প্রয়োজন।”