ঢাকা: মহাকালের আবর্তে বিলীন হয়ে গেল আরেকটি বছর। নতুন স্পন্দন, নতুন আশা, নতুন সম্ভাবনাকে সামনে নিয়ে শুরু হলো নতুন বছর।
স্বাগতম ইংরেজি নববর্ষ ২০২৩। অনেক প্রাপ্তি, হতাশা ও নানা ঘটনা-দুর্ঘটনায় শেষ হলো ২০২২। শনিবারের সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে হতাশা, দুঃখ ও না পাওয়ার বেদনাকে বিসর্জন দিয়ে এবং আনন্দ উল্লাসের মাধ্যমে নতুন আশা আর নতুন সম্ভাবনাকে স্বাগত জানিয়ে শুরু হয়েছে ইংরেজি নতুন বছর ২০২৩।
বিশ্বের আটশ কোটি মানুষ জমকালো আয়োজনে বরণ করে নিয়েছে নতুন বছর, ২০২৩ সালকে। ঘড়ির কাঁটার সেকেন্ড ১২-তে পৌঁছা মাত্রই রঙিন আলোয় ভরে ওঠে আকাশ।
ফানুস আর আতশবাজিতে মেতে ওঠে সবাই। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বরণ করছে নতুন বছরকে। থার্টি ফার্স্ট উদযাপন উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে আতশবাজি, পটকা কিংবা ফানুস ওড়ানো নিষিদ্ধ থাকার পরেও ফানুস আর আতশবাজিতে রঙিন আলোয় ভরে ওঠে বাংলাদেশের (Bangladesh) আকাশ।
নতুনের আহ্বানে সব নিষেধাজ্ঞার জাল ছিঁড়ে উদযাপনে মেতে উঠেছে তরুণ, কিশোর, কিশোরী-তরুণীরা। বাজি আর ফানুসের আয়োজনের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও চলছে নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়ার আয়োজন।
কেউ শেয়ার করছেন নতুন ছবি, কেউ দিয়েছেন গ্রাফিক্স ডিজাইন করা নতুন বছরের শুভেচ্ছার কথা সংবলিত ছবি।
খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী Sheikh Hasina পৃথক বাণীতে দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।