বাংলার সংস্কৃতি, আচরণ, সাজ-পোশাক প্রভৃতি বহির্বিশ্বের হৃদয়ে স্থান পেয়েছে বহু আগে।
এবার বাংলাদেশের সবজি স্বীকৃতি পেল আন্তর্জাতিক মহলে!
উল্লেখ্য, টরন্টোতে বাংলাদেশের সবজি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
আগ্রহী সবজি চাষীদের জন্যে টরন্টোর এগলিন্টন এবং ভিক্টোরিইয়া পার্কের ইন্টারশেক্সনে সিটি কর্পোরেশনের বিশাল মাঠে প্রায় কয়েক’শ জমি বরাদ্দ করা হয়েছে । সে প্লটে ভিন্ন ভিন্ন দেশের মানুষ যত্ন সহকারে চাষ করে থাকেন। তাঁদের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে বাংলার সবজি।
মনের আনন্দে বাংলাদেশের চাষীরা স্বদেশ থেকে বিভিন্ন সবজি, বেগুন, লাউ, লাল শাক, পুঁই শাক, করলা, টমেটো, শশা, মিষ্টি কুমড়, প্রভৃতির বীজ এনে উৎপাদন করছেন। টরন্টোতে সিটি কর্পোরেশনের এই রকম প্রায় ৫০ টি খামার আছে।
কানাডায় সম্প্রতি এই নিয়ে কানাডিয়ান সেন্টার ফর ইনফর্মেশন অ্যাণ্ড নলেজ ড্যানফোর্থ এভিনিউর এক্সে পয়েন্টে এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশের সবজি চাষ নিয়ে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন করেন কৃষিবিদ অধ্যাপক ড৹ মোহাম্মদ আলি। তাঁর বক্তব্যে উঠে আসে কানাডায় বাংলাদেশের শাকসব্জির জনপ্রিয়তার প্রসংগ। তিনি বলেন ১৯৯০ সালের তুলনায় বর্তমান সময়ে কমিউনিটিতে বাংলাদেশি সবজির চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষ বাংলার সবজির স্বাদ বুঝে তাকে গ্রহণ করছেন।