কচু শাক রান্না করতেন দিদা ঠাকুমারা খড়ির চুলোয়। কী দুর্দান্ত তার স্বাদ। কম আঁচে ধীরে ধীরে রান্না হতে থাকত। আর কচু শাকের মধ্যে আছে অনেক উপকারিতা।
এছাড়াও হাত পা কোথাও কেটে গেলে সাথে সাথে কচুর কষ লাগিয়ে রক্ত বন্ধ হয়ে যায়, ব্যথা হয় না। কচুর পাতা, ডগা, মুখী, লতি, সব কিছু আলাদা আলাদা খাদ্য উপাদান ও পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি উদ্ভিদ।
আজকাল এসব খাওয়ার চল উঠে গেছে। এখন চিকেন, মাছ।
জানেন কি, কচু শাক খেলে শরীরে রক্ত হয়। এ
১) এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাংগানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস। দাঁত ও হাড়ের গঠনের জন্য কচুশাকের তুলনা সীমাহীন।
২) কচু শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ । হজমের সমস্যা থাকলে কচু শাক খান, উপকার হবে।
৩) কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। এই শাক রাতকানা, ছানি পড়াসহ চোখের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধসহ দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় দ্বিগুণ।
৪) কচু শাক খেলে হাড় শক্ত হয়।কচুতে থাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ক্যালসিয়াম। বাজারে কচু বিক্রি হয়, চোখে পড়লেই কচু শাক নিয়ে আসুন, উপকার বৈ অপকার হবে না। অনেক রকমভাবে স্বাদ করে কচু শাক বানানো যায়। মাছের মাথা দিয়েও কচু শাক বানালে খুব স্বাদ হয় খেতে।