চন্দ্রযান ২ এর ডিজাইনিং তথা অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন বাঙালি বিজ্ঞানী চন্দ্রকান্ত। সাধারণ এক কৃষক পরিবারের ছেলে আজ ইসরোর বৈজ্ঞানিক!
এবার বাঙালির ঝুলিতে ফের আরো এক গৌরবের পালক যুক্ত হল। চাঁদের পিঠের একটি বৃহৎ গহ্বরের (ক্রেটার) নামকরণ করা হয়েছে বাঙালি ‘পদ্মভূষণ’ জয়ী পদার্থ বিজ্ঞানী অধ্যাপক শিশির কুমার মিত্রের নামে। গহ্বরটির নাম রাখা হয়েছে ‘মিত্র ক্রেটার।’ অর্থাৎ ‘মিত্র গহ্বর।’
বিজ্ঞানী শিশিরকুমার কাজ করেছেন সিভি রমনের সঙ্গেও।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, গহ্বরগুলি আসলে আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ। যেগুলি অতীতে সক্রিয় ছিল। এখন সেগুলো মৃত।
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান-২ চাঁদের একাধিক বৃহৎ গহ্বরের (ক্রেটার) ছবি তুলে পাঠাচ্ছে।
এরই মধ্যে একটি গহ্বরের নামকরণ করা হল বাঙালির নামে! এই গহ্বরটি ৯২ কিলোমিটার চওড়া।
বিগত ২২ জুলাই তারিখে ভারতীয় সময় দুপুর ২টা ৪৩ মিনিটে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা থেকে চন্দ্রযান-২ উৎক্ষেপণ করা হয়। ২০ আগস্ট চন্দ্রযান-২ চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করে।
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো) ‘চন্দ্রযান ২’ তোলা চাঁদের প্রথম ছবি ২২ আগস্ট প্রকাশ করেছে। চাঁদের কক্ষপথের ২,৬৫০ কিলোমিটার দূর থেকে ছবিটি তোলা হয়েছে।
আগামি ২ সেপ্টেম্বর চন্দ্রযান ২-কে চাঁদ থেকে ১০০ এবং ৩০ কিলোমিটার দূরত্বে নামিয়ে আনা হবে।