টিকটকের পূর্বে ছিল সেলফি ট্রেন্ড! নিরাপত্তাহীন জোনে গিয়ে এর আগে প্রাণ হারিয়েছে বহু কিশোর-কিশোরী। এবার টিকটক চারদিকের হাওয়া গরম করে রেখেছে।
টিকটক অ্যাপসে ভিডিও আপলোড করে নিজেকে নায়ক-নায়িকা প্রমাণ করতে গিয়ে অকালে প্রাণ হারাচ্ছে যুবক-যুবতীরা।
পুরুলিয়ায় আশা বরাভূম–আসানসোল প্যাসেঞ্জারের সজোর ধাক্কায় চিরঘুমের দেশে চলে গেল নূর। আহত হয়েছে সঙ্গের বন্ধুরা।
তাঁদের প্ল্যান ছিল ট্রেন কাছাকাছি চলে আসার পূর্বেই ভিডিও করে সরে পড়বে লাইন থেকে। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না।
যুব প্রজন্ম দিনে দিনে মোবাইল ফোবিয়াতে ভুগছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের কৃতিত্ব দেখিয়ে দু-একটা কমেন্ট না পেলে আত্মবিশ্বাসহীনতায় দিন কাটায় আজকালের ছেলে-মেয়েরা।
টিকটক অ্যাপস জীবনের জন্যে সাংঘাতিক বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। দুর্ঘটনা রুখতে বেশ কিছুদিনের জন্য বন্ধও করে দেওয়া হয়েছিল টিকটক অ্যাপ। পরে আবার তা চালু হয়।
নেশায় বুঁদ হয়ে বর্তমান প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা ভুলে যাচ্ছে নিজস্বতা। আমার ‘আমি’কে।