ধর্মে সবাই হিন্দু হলেও শ্মশানঘাট আলাদা। এক জাতির শ্মশানে অন্য জাতির প্রবেশ নিষেধ। হ্যাঁ, এমনটাই চিত্র নজরে পড়ছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বর্ধমান জেলার রানীগঞ্জে।
সেখানে, মাড়োয়াড়ি সম্প্রদায়ের কাছে অচ্ছুৎ বাঙালি হিন্দু কিংবা বিহারীরা। তাই মাড়োয়াড়ি সমাজের শ্মশানঘাট আলাদা।
বড় করে সাইনবোর্ডে লেখা ‘মাড়োয়াড়ি সমাজের শ্মশান’। রয়েছে, পোড়ানোর কাঠ রাখার জায়গাও।
অন্যদিকে বর্ষাকাল ছাড়া বাকি সময় নদীর চড়েই মৃতদেহ পোড়ায় বাঙালি বা বিহারী হিন্দুরা। নামমাত্র ছাউনিতেই খোলা জায়গায় হয় সৎকার।
হিন্দু সমাজের মধ্যে এমন বৈষম্য কেন? উঠছে প্রশ্ন।
ক্ষোভে এলাকার বাঙালিরা আসানসোল দুর্গাপুর ডেভলপমেন্ট অথরিটির দারস্থ হতে চলেছে শীঘ্রই।