অভিনেত্রী নুসরাত জাহান বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্র থেকে । সে বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সন্দেশখালিতে কয়েকদিন ধরে জ্বলছে আগুন।
সন্দেশখালি ১ নম্বর ব্লকের হাটগাছা পঞ্চায়েতের ডাঙ্গিপাড়ায় দুটি দলের দুটি সভায় চলছিল। ওই সভার শেষের দিকেই দু-দল তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে জড়ায় ।
প্রথমে ওই এলাকায় তৃণমূলের বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে তৃণমূলের কর্মীরা বিজেপির পতাকা খুলতে শুরু করলে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয় বলে দাবি জানিয়েছেন রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু।
তৃণমূল–বিজেপির রাজনৈতিক হিংসা চরম পর্যায়ে উঠেছে । এর খেসারত দিতে হচ্ছে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষগুলোকে । যারা রাজনীতির ‘র’ ও বোঝেনা । দু-বেলা দু–মুঠো একটু পেট ভরে খেতে পারলে যাদের জীবন ধন্য হয়ে যায় ।
সে তাঁরাই এবার বসিরহাট থেকে পালাচ্ছেন ‘চাচা আপনা জান বাঁচা’ করে । তাঁদের ভিটে–মাটির থেকেও নিজের জীবনের মূল্য অনেক বেশি । তাই ভিটে–মাটি চুলোয় যাক !
ওই এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেসের গুন্ডা শাহজাহান শেখ আর তাঁর দল চরম সক্রিয়। তৃণমূল কংগ্রেসের এই নেতার বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের স্বজনপোষণের অভিযোগ রয়েছে বলে আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে প্রকাশ পেয়েছে ।
শুধু তাই নয়, আরো ভয়ানক অভিযোগ হল স্বয়ং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী শাহজাহানকে সংরক্ষণ করে চলেছেন !
বিজেপি দলের চার সক্রীয় কর্মীকে হত্যার পরও এই গুণ্ডা নেতার বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি মমতা সরকার ।
বিজেপি কর্মী হত্যার পর এবার হিন্দু ছাড়া হচ্ছে ঐ এলাকা !