কৈখালি এবং শিলিগুড়ি থেকে জব্দ করা হয়েছে মোট ১২.৫ কেজি সোনা !
গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বহুদিন ধরেই পাচারকারিদের পাকড়াও করার চেষ্টা চালাচ্ছিল ডিরেক্টর অব রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স (ডিআরআই)।
কারণ, ‘ইয়েলো মেটাল’ পাচার করা হয় মূলত প্রতিবেশী বাংলাদেশ ও মায়ানমার থেকে। ওপার বাংলা থেকে সোনা নিয়ে আসতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে কালো কারবারিরা।
তিন পাচারকারি বাগদা–কলকাতা রুটের বাসে উঠেছিল। ফোন কলে সতর্ক নজরদারি রেখে সেই বাসে উঠেই আটক করা হয় সুজিত রক্ষিত, সঞ্জীব রক্ষিত ও মিলন স্বর্ণকারকে।
দ্বিতীয় ঘটনাটি ঘটে শিলিগুড়িতে, শরাইঘাট এক্সপ্রেসে। ট্রেনে সোনা পাচারকারি এক মহিলাসহ আটক করা হয়েছে চার জনকে। তাঁরা ডিআরআই টিমকে কামাখ্যা মন্দিরে পুজো দিয়ে ফিরছে এমন কথা জানায়। কিন্তু তাঁদের কথাবার্তা সন্দেহজনক মনে হতেই তল্লাশি করে জব্দ করা হয়েছে ৬ কেজি ওজনের ৩৬টি সোনার বাট।
দুই ঘটনায় জব্দ হওয়া ১২.৫ কেজি সোনার বর্তমান বাজারদর ৪.৪ কোটি টাকা।