শীতকালে উষ্ণ থাকার সহজ কিছু উপায়ঃ

শীতকে সহজেই কাবু করা যায় এমন পোশাক পরুন। শীতের ক্ষেত্রে কান এবং গলা বেশি নাজুক থাকে। তাই কানটুপি বা মাফলারে যেন এ দুটি অঙ্গ ঢেকে রাখা যায়। অবশ্যই মোজা পরতে ভুলবেন না। পা গরম থাকলে স্বাভাবিকভাবেই শরীরও গরম থাকবে।

একবার রান্না করে বারবার খাওয়ার চেয়ে প্রতিবারের খাবার প্রতিবার রান্না করে নেয়াই ভালো। গরম গরম রান্না করুন গরম গরম খান। এতে শরীর গরম থাকবে। পাশাপাশি গ্যাসের চুলার আগুনের তাপে ঘরও উষ্ণ থাকবে।

সুস্থ থাকতে সবচেয়ে কার্যকর হলো যোগব্যায়াম। তবে হাঁটা, দৌড়ানো বা সাইকেল চালানোর ফলেও আপনার শরীর থাকবে উষ্ণ। ব্যায়াম অসুখ-বিসুখ দূরে রাখার মহৌষধ।

শীতকালে বাহ্যিক এবং ভেতরের উষ্ণতা দুটোই দরকার। আর সে জন্য খেতে পারেন গরম-গরম স্যুপ। এ ছাড়া স্যুপ বানাতে যেটুকু সময় রান্নাঘরে থাকতে হয় তাও আপনার উষ্ণতা নিশ্চিত করবে।

শীতকাল এলেই অনেকে স্নানে ভয় পান। এটি ঠিক নয়। গরম জলে নিয়মিত স্নান শরীরের জন্যও ক্ষতিকর। এ সময় সতেজ থাকতে দরকার ঠাণ্ডা জলে স্নান। তবে ঠাণ্ডার অ্যালার্জি থাকলে হালকা গরম জলে করতে পারেন।

আঁশজাতীয় খাবার খেলে তা শরীরের তাপমাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি ঘি খেলে শরীর গরম রাখার পাশাপাশি ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। এ ছাড়া বাদাম, কিশমিশ, ডিম ও তৈলাক্ত মাছ, বিভিন্ন ধরনের শাক সবজি শীতকালে খাবার হিসেবে আদর্শ।