রোগীকে যখন গান, বাদ্যযন্ত্র বা মধুর আওয়াজ শুনিয়ে তাঁর অসুখ বা রোগের তীব্রতা কমানোর চেষ্টা করা হয় সেটাকে মিউজিক থেরাপি বলে।

গবেষণায় এমন তথ্য মিলেছে যে মিউজিক মূলত মানুষের মেজাজই ভাল করে দেয় না। তার পাশাপাশি যে কোনও প্রাণীর উপরেও এর ভাল প্রভাব ফেলে।

মানসিক রোগীদের সুস্থ করতে মিউজিক থেরাপি ব্যবহার হয়।

মিশরে এই মিউজিক থেরাপি করে রোগ সারানোর পন্থা বহু প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে।

মানসিক চাপ বা স্ট্ৰেস কমাতে রোগীকে রিলাক্সেশন থেরাপি দেওয়া হয় যেটা মূলত মিউজিক থেরাপির সঙ্গে বিভিন্ন ছবি (গাইডেড ইমাজেরি) দেখানো হয়।

অটিজিম রোগে আক্ৰান্ত বাচ্চাদের কোনও কোনও ক্ষেত্ৰে মিউজিক থেরাপি দিয়ে চিকিৎসা করা হয়।

হাইপ্রেশার কমানোর ক্ষেত্রে মিউজিক থেরাপি চিকিৎসা করা হয়।