তিলের তেলের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।

তিলের তেল অকালে চুল পেকে যাওয়া রোধ করে, নিয়মিত মাথার স্ক্যাল্প ম্যাসাজ করতে হবে।

আথ্রাইটিস ব্যাথা-এর ক্ষেত্রে এই তেল খাবার তেল হিসেবে ব্যবহার এবং মালিশ দুটোই করলে উপকার পাওয়া যাবে।

রান্নায় এই তেলের ব্যবহার ব্লাড প্রেশার কমায়।

ডায়েটে এই তেলের ব্যবহার স্ট্রেস ও ডিপ্রেশন কমায়।

রান্নায় তিলের তেলের ব্যবহার ইনসুলিন এবং গ্লুকোজ লেভেল ঠিক রাখে বলে ডায়াবেটিস-এর রোগীরা এটাকে নিয়মিত খাবারের তেল হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।

ত্বকে দাগ থাকলে তিল তেল ক্ৰিমের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে দাগ মুক্ত হওয়া যায়।