প্রশাসন সতর্ক হয়ে উঠছে করোনা প্রতিরোধে।
বাংলাদেশ থেকে সড়কপথে আসা কোনও নাগরিকের শরীরে উত্তাপ পাওয়া গেলে তাঁকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না ত্রিপুরায়।
শুধু তাই নয়, সতর্কতাস্বরূপ বর্ডার হাটে বাংলাদেশের কোন অসুস্থ ব্যবসায়ীকে আসতে বারণ করা হয়েছে। সীমান্ত থেকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁদের।
বাংলাদেশের-ত্রিপুরার সীমান্তের প্রত্যেকটি চেকপোস্টে নজরদারি কড়াকড়ি করা হয়েছে। থার্মাল স্ক্রিনিং চলছে ত্রিপুরা-বাংলাদেশ সীমান্তে।
বাংলাদেশের এক নাগরিক ত্রিপুরার আখাউড়া আন্তর্জাতিক চেক-পোস্ট দিয়ে ভারতে প্রবেশ করছিলেন। থার্মাল স্ক্রিনিং করা হলে তাঁর শরীরে উচ্চ তাপমাত্রায় জ্বর ধরা পড়ে। এরপরই কোনরকম ঝুঁকি না নিয়ে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে তাঁকে।
বুধবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ত্রিপুরার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দফতরের ডিরেক্টর রাধা দেববর্মা।