গুয়াহাটিঃ বিশ্বকাপে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টায় কাতারের লুসাইল স্টোডিয়ামে পৰ্তুগাল বনাম সুইজারল্যান্ড মুখোমুখী হয়। এদিন রোনাল্ডোকে মাঠে দেখা যায়নি। তিনি বেঞ্চে বসে খেলা দেখছিলেন। এদিন ম্যাচের ১৭ মিনিটের মাথায় দলের জন্য প্ৰথম গোলটি করেন গনসালো রামস (Goncalo Ramos)। তার মাত্ৰ ২১ বছর বয়স। প্ৰথমবার আন্তর্জাতিক বিশ্বকাপে নেমেছেন। তাঁর স্ট্ৰাইকটি ছিল পাওয়ারফুল। খেলার ৩২ মিনিটের মাথায় পেপের হেডে দ্বিতীয় গোলটি আসে।
এদিন ম্যাচে প্ৰথম গোলে রোনাল্ডোর মুখে হাসি দেখা যায় নি। তবে দ্বিতীয় গোলে রোনাল্ডো বেঞ্চে থেকে উঠে হাসিমুখে পেপেকে জড়িয়ে ধরেন। গোল সেলিব্ৰেট করেন। এদিনের ম্যাচে পেপে (Pepe) কিন্তু আরেকবার ফুটবলপ্ৰেমীদের মনে করিয়ে দিলেন যে- এজ ইজ জাস্ট এ নাম্বার। ফেব্ৰুয়ারি মাসে ৪০ শে পা দেবেন পেপে। বর্তমানে তিনি দলের মধ্যে সবচেয়ে বয়োজেষ্ঠ্য খেলোয়াড়। বয়স ৩৯ বছর ২৮৩ দিন ক্যাপটেন পেপে-র। ম্যাচের প্ৰথমার্ধে সুইজারল্যান্ড(Switzerland)এর বিপক্ষে ২-০ গোলে এগিয়ে পর্তুগাল (Portugal)।
শেষ ৬৮ বছরে ১৯৫৪ এর পরে তারা নকআউট পর্বে গোল করতে পারেনি সুইজারল্যান্ড।
উভয় দল চাইছে গোল। ছোট ছোট ব্যাক পাসে কমপ্যাস রাখার চেষ্টা। খুব কৌশলে পর্তুগাল তাদের ডিফেন্স লাইনটা সাজিয়েছেন।
সুইজারল্যান্ড পর্তুগালের ওপর প্ৰথম থেকেই চাপ সৃষ্টি করে। বিশ্ব ফুটবলের অন্যতম বড় সুপারস্টার রোনাল্ডো মাঠে নামেন নি। তিনি বেঞ্চে বসে রয়েছেন। কিন্তু তাতে কি আসে যায়। তার পরিবর্তে গনসালো রামস (Goncalo Ramos) এবং পেপে (Pepe) গোলের খামতি পূরণ করে দিয়েছেন। ম্যাচের প্ৰথম হাফে ২-০ গোলে এগিয়ে পর্তুগাল।