স্বদেশে ফিরতে ইচ্ছুক রোহিঙ্গাদের তালিকাকরণের কাজ মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট থেকে শুরু হচ্ছে।
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে আজ এই কাজ আরম্ভ করবেন।
শুধু তাই নয়, রোহিঙ্গা শিবিরে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মকর্তারাও রাখাইনে ফিরে যাবার জন্যে রোহিঙ্গাদের মানসিকভাবে প্রস্তুতকরণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
রোহিঙ্গা শিবিরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইউএনএইচসিআর টেকনাফের চারটি শিবিরের মধ্যে ২৬ নম্বর শিবিরে আজ রোহিঙ্গাদের ফর্ম পূরণের কাজ শুরু করতে চলেছে।
জানা গেছে, টেকনাফের ২৩, ২৪, ২৬ ও ২৭ নম্বরের চারটি শিবিরের রোহিঙ্গাদের উদ্বুদ্ধ করতে গিয়ে যদিও কোনপ্রকার ইতিবাচক ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে না, কিন্তু পুর্বের তুলনায় মনোভাব কিছুটা নমনীয় হয়েছে। আগামি ২২ আগস্ট থেকে মায়ানমারে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু হচ্ছে।
রোহিঙ্গাদের অনেকের মতে, মায়ানমার সরকারের পক্ষ থেকে নাগরিকত্বের স্বীকৃতি এবং তাদের উপর সংঘটিত নির্যাতনের বিচারের নিশ্চয়তা না পেলে মায়ানমারে ফিরে গিয়ে কোন লাভ নেই। ফলে তারা বেঁকে বসেছিলেন।