• About
  • Privacy Policy
  • Copyright Policy
  • Disclaimer
  • Contact
Saturday, April 1, 2023
NorthEast Now (Bengali)
  • প্রচ্ছদ
  • অসম
  • ত্রিপুরা
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ওপার বাংলা
  • প্রবাসের খবর
  • বিনোদন
  • খেলা
  • জীবন শৈলী
  • স্বাস্থ্য
  • ভ্ৰমণ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • অসম
  • ত্রিপুরা
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ওপার বাংলা
  • প্রবাসের খবর
  • বিনোদন
  • খেলা
  • জীবন শৈলী
  • স্বাস্থ্য
  • ভ্ৰমণ
No Result
View All Result
NorthEast Now (Bengali)
No Result
View All Result
Home ওপার বাংলা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বাংলাদেশে উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

হাবিবুর রহমান by হাবিবুর রহমান
August 12, 2022 5:49 am
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বাংলাদেশে উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
188
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া লঘুচাপের প্রভাবে অস্বাভাবিক জোয়ারে তলিয়ে গেছে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল।

ঢাকা: বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া লঘুচাপের প্রভাবে অস্বাভাবিক জোয়ারে তলিয়ে গেছে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল। স্বাভাবিক জোয়ার থেকে ৪-৫ ফুটের অধিক উচ্চতায় জল বেড়ে প্লাবিত হয়েছে ভোলা, ঝালকাঠি, বরগুনা, চট্টগ্রাম ও মোংলার নিম্নাঞ্চলসহ পুরো সুন্দরবন এলাকা।

অস্বাভাবিক জোয়ারে তলিয়ে গেছে পশুর নদী, ঝালকাঠি নদী, বরগুনা নদী, ভোলা ও চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর পাড়ে হাজার হাজার ঘরবাড়ি। জোয়ারের উচ্চতা ৪/৫ ফুটের ভয়ঙ্কর ঢেউ আছড়ে পড়ছে তীরে।

লঘুচাপের কারণ উত্তাল সাগর। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষগুলো আশপাশের অন্যের বাড়িঘর ও রাস্তায় আশ্রয় নিয়েছেন। এছাড়াও ভাঙন আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটছে পদ্মাপাড়ের মানুষের।

জানা গেছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ও জোয়ারের প্রভাবে অস্বাভাবিক জোয়ারে চিলা, চাঁদপাই ও বুড়িরডাঙ্গা ইউনিয়নের পশুর নদীর পাড়ের বাসিন্দারাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে রয়েছেন। চারদিক জলে প্লাবিত হওয়ায় অনেকেই তাদের গবাদিপশু নিয়ে এক ঘরেই বসবাস করছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার চাঁদপাই ইউনিয়নের কানাইনগর গ্রামে বাড়িঘর জলে তলিয়ে গেছে।

অস্বাভাবিক জোয়ারে আড়াই ফুট উচ্চতায় প্লাবিত হয়েছে পুরো সুন্দরবন এলাকা। পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ কবির বলেন, চলমান বৈরী আবহাওয়ায় প্রচুর পরিমাণ জল বাড়ছে।

আড়াই ফুট উচ্চতার জোয়ারের জলে সুন্দরবনের সব জায়গা তলিয়ে গেছে। জোয়ারের জলে সুন্দরবন প্লাবিত হলেও এখন পর্যন্ত বন্যপ্রাণীর তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে সম্ভাব্য ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।

কানাইনগরের বাসিন্দা নার্গিস বেগম বলেন, আমরা পশুর নদীর পাড়ে বসবাস করি। কিন্তু আবহাওয়া খারাপ হওয়ায় নদীর জল বেড়ে চারপাশ তলিয়ে গেছে। তাই গরু, ছাগল ও হাঁস-মুরগি নিয়ে এক ঘরেই থাকছি।
একই এলাকার মনোনিত্য আদিত্য বলেন, জলোচ্ছ্বাসে আমার থাকার ঘরটি তলিয়ে গেছে। দুদিন ধরে বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে রাস্তা ও অন্যের ঘরের বারান্দায় থাকছি। এছাড়া যাওয়া ও থাকার তো কোনো জায়গা নেই।

এদিকে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ও জোয়ারের প্রভাবে ঝালকাঠির সুগন্ধা, বিষখালী, গাবখান, ধানসিঁড়িসহ জেলার সব নদীর জল অনেক বেড়েছে। এতে ঝালকাঠি সদরের মির্জাপুর, ভাউতিতা, সাচিলাপুর, চরভাটারাকান্দা; রাজাপুর উপজেলার বড়ইয়া, নিজামিয়া, পালট, বাদুরতলা ও নলছিটি উপজেলার বারইকরণ, সরই, নাচনমহল, ভবানিপুর, কাঠালিয়ার আমুয়া, পাটিকালঘাটাসহ জেলার নিম্নাঞ্চলের অন্তত ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।

আমনের বীজতলা ও রোপা আমন জলের নিচে তলিয়ে গেছে। পানের বরজ ও কৃষির ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন কৃষকরা।তবে স্থানীয়রা বলছেন, বিষখালী নদীর বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারের জল বৃদ্ধি পেলেই নদী তীরবর্তী অঞ্চলগুলো জলে তলিয়ে যায়।

এতে মারাত্মক দুর্ভোগে পড়তে হয় তাদের। চলতি মৌসুমে জেলায় ৪৮ হাজার হেক্টর জমিতে আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্র রয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, জোয়ারে জল বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে এতে কৃষির কোনো ক্ষয়ক্ষতি হবে না।

পালট গ্রামের কৃষক আব্দুল সালাম বলেন, নদীর জল অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়ে ফসলের ক্ষেত তলিয়েছে। এমনকি বসঘরেও জল উঠেছে।

সুগন্ধা নদীতীরের বাসিন্দা রাবেয়া বেগম বলেন, জল বাড়লেই আমাদের বসতঘর তলিয়ে যায়। ভোগান্তির শেষ থাকে না। নদীর পাড়ে উঁচু করে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হলে আমাদের উপকার হবে।

অপরদিকে, বরগুনার নদীগুলোতে জোয়ারের জলের চাপ আরো বেড়েছে। বর্তমানে পায়রা, বিষখালী ও খাকদোন নদীর জল বিপৎসীমার ৩ দশমিক ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদীর জল নিচু এলাকাগুলোতে ঢুকতে থাকায় সদর উপজেলার ধুপুতি, কুমড়াখালী, বড়ইতলাসহ ৮-১০ গ্রামের ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। বেশিরভাগ এলাকার রাস্তাঘাট এখন পানির নিচে। রান্নাঘরের চুলা জলের নিচে তলিয়ে যাওয়ায় খাবার সংকটে কয়েক হাজার মানুষ।

স্থানীয়রা জানান, জল প্রবাহ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নদীগুলোর পাশে থাকা বাঁধগুলো যে কোনো সময় ভেঙে যেতে পারে। তাই শংকা নিয়ে রাত কাটাচ্ছেন উপজেলার পাথরঘাটা, জিনতলা, বাদুরতলা, পদ্মাসহ বেশ কয়েক গ্রামের মানুষ।

এ বিষয়ে বরগুনা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম বলেন, জলে প্লাবিত মানুষদের সহায়তা করা হবে। স্থানীয় চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।

এছাড়াও লঘুচাপ ও জোয়ারের প্রভাবে উপকূলীয় জেলার ভোলার নিম্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।  ভোলা জেলার মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদীতে স্বাভাবিক জোয়ার থেকে ৪-৫ ফুটের অধিক উচ্চতায় পানি বেড়ে যায়। এতে জেলার বেরী বাধের বাহিরের ২০-২৫টি চরের হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে অসহায় হয়ে পড়ছে মানুষ। বৃহস্পতিবার থেকে বৃস্টি ও জোয়ারের কারনে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়িঁবাধের পাড়ের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে।

তবে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বাতাসের চাপ অনেকটা বেড়েছে। থেমে থেমে মাঝারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর উপকূলীয় এলাকাগুলোকে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে।

পাশাপাশি সব মাছধরা ট্রলারকে নিরাপদ আশ্রয়ে নোঙর করতে বলেছে অধিদপ্তর।অপরদিকে, পর্যাপ্ত ঝড়-বৃষ্টি না হলেও কর্ণফুলী নদীর অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় দুর্ভোগে পড়েছেন চট্টগ্রাম নগরের আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকা ও চাক্তাই- খাতুনগঞ্জের মানুষ।

বৃহস্পতিবার দুপুরে পূর্ণিমায় জোয়ারের জল সড়ক-বাসায় উঠে যাওয়ায় বিপাকে পড়েন নিচু এলাকার মানুষ।আবাসিক এলাকার বাসিন্দা শাহজাহান আলী বলেন, ২০, ২১ ও ২৩ নম্বর সড়ক এসময়ে বেশি ডুবে যায়। এলাকায় নিয়মিত জোয়ারজনিত জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। জল নিষ্কাশনের পথ কখন খুলবে-তা জানা নেই।

রাস্তায় চলাচলরত গণপরিবহনও ক্ষতিগ্রস্ত সড়কে আটকে গিয়ে পথচারীদের বিড়ম্বনায় ফেলছে। জল মাড়িয়ে চলাচল করতে হচ্ছে কর্মজীবী ও শিক্ষার্থীদের। জোয়ারের পানি কমপক্ষে তিন ঘণ্টা থাকে। বেশি নিচু এলাকা থেকে জল সরতে সময় লাগে ৫-৬ ঘণ্টা।

চট্টগ্রামের নগরীর চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ এলাকায় সড়ক ও অলিতে-গলিতে জমেছে হাঁটুজল। এতে সাধারণ মানুষ পড়েন দুর্ভোগে। কোনো কোনো পণ্যের গুদামেও পানি ওঠে। জল ঢুকে যায় দোকানপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং বাসাবাড়িতে।

পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ ও পূর্ণিমার কারণে জোয়ারের পানির উচ্চতা বেড়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। কখনও জোয়ারের পানির সর্বোচ্চ উচ্চতা দাঁড়ায় ৫ দশমিক ৪০ মিটারের বেশি।

সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ২০২১ সালে আগ্রাবাদ এলাকার সড়ক ৩ ফুট উঁচু করা হয়। তারপরও এবছর এখানকার সড়ক জলে তলিয়ে গেছে।

জোয়ারজনিত জলাবদ্ধতা নিরসনে কর্ণফুলী নদীর সঙ্গে খালগুলোর মুখে স্লুইসগেট নির্মাণ কাজ চলছে। এগুলো চালু হলে দুর্ভোগ থাকবে না। অপরদিকে, পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত ৫নং সাঁড়া ঘাট। ব্রিটিশ আমলে দেশের অন্যতম সাঁড়া নৌবন্দর হিসেবে এটি পরিচিত ছিল।

সময়ের বিবর্তনে এখানে নৌবন্দরের কোনো স্মৃতি চিহ্নও নেই। হার্ডিঞ্জ ব্রিজ ও লালন শাহ সেতু থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত এ সাঁড়া ঘাট এখন ভাঙনের কবলে বিলীনের পথে।

ঈশ্বরদীর সাঁড়া ইউনিয়নের আরামবাড়িয়া থেকে পাকশী ইউনিয়নের হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পর্যন্ত আট কিলোমিটার নদী তীরের সাত কিলোমিটারে নদীরক্ষা বাঁধ রয়েছে। কেবল মাঝের সাঁড়া ৫নং ঘাট এলাকার প্রায় এক কিলোমিটারে বাঁধ নেই। প্রতিবছর নদীতে জল বৃদ্ধি শুরু হলেই এখানকার মানুষের মাঝে ভাঙন আতঙ্ক শুরু হয়।

গতবছর এ ঘাটের প্রায় ৫০ ফুট এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। সরকারিভাবে নির্মিত সাঁড়া মৎস্য সমিতির ঘরটির একাংশ গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ভেঙে নদীতে চলে গেছে। দুই-একদিনের মধ্যেই পুরো ঘরটি নদীতে বিলীন যেতে পারে। আশপাশের দোকানপাটগুলোও যে কোনো সময় ভেঙে যেতে পারে।

আর ভাঙন অব্যাহত থাকলে নদীপাড়ের কাঁচা রাস্তাটিও বিলীন হয়ে যাবে। নদী থেকে বসতবাড়ির দূরত্ব মাত্র ১৫ ফুট। ভাঙনে রোধে পদক্ষেপ নেওয়া না হলে যে কোনো সময় নদীতে বাড়িঘর বিলীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

সাঁড়া ঘাট এলাকার প্রবীণ বাসিন্দা ও মৎস্য সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম (৭০) বলেন, ৫নং সাঁড়া ঘাটের উত্তর ও দক্ষিণ প্রান্তে প্রায় সাত কিলোমিটারে নদীরক্ষা বাঁধ রয়েছে। বর্ষাকাল এলেই আমাদের মাঝে ভাঙনে আতঙ্ক শুরু হয়।

এবার অবস্থা তো খুবই ভয়াবহ। নদী ভাঙতে ভাঙতে বসতবাড়ির কাছাকাছি চলে এসেছে। এবার ভাঙনে নদীতে বসতবাড়ি বিলীন হয়ে যেতে পারে। আমরা খুবই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছি।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. রফিক বলেন, সাঁড়ার ৫নং ঘাট এলাকার মানুষজন খুবই আতঙ্কে রয়েছে। এখানে ভাঙন শুরু হলে নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয়ে যাবে। এখান থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ ও লালন শাহ সেতু, পূর্বপাশে আধা কিলোমিটার দূরে ঈশ্বরদী ইপিজেড। এসব স্থাপনাও হুমকির সম্মুখীন হতে পারে। এলাকার লোকজনের চোখে মুখে আতঙ্কের ছাপ।

সাঁড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এমদাদুল হক রানা সরদার বলেন, সাঁড়ার ৫নং ঘাটের বসতবাড়ি, দোকানপাট এখন হুমকির মুখে। যে কোনো সময় বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। সাঁড়ার ৫নং ঘাটের দুই পাশে প্রায় সাত কিলোমিটার নদীরক্ষা বাঁধ রয়েছে। অথচ শুধুমাত্র মাঝের ৫নং ঘাট এলাকার এক কিলোমিটার বাঁধ নেই।

এখানে পাউবো কর্তৃপক্ষ কেন বাঁধ নির্মাণ করছে না তা আমার বোধগম্য নয়। তিনি আরো বলেন, বারবার ইউএনও ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) প্রকৌশলীকে এ বিষয়টি অবহিত করেছি। পাউবোর কর্তৃপক্ষ এসে বাঁধ নির্মাণের জন্য নদীর তীর পরিমাপ করেছে কিন্তু বাঁধ নির্মাণের বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।

ভাঙন শুরু হলে এখানকার প্রায় তিন হাজার মানুষের জীবন-জীবিকা সংকটের মুখে পড়ার শঙ্কা রয়েছে।
বৃহস্পতিবারও মোংলাসহ সংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত বহাল রয়েছে। মোংলা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ অমরেশ চন্দ্র ঢালী বলেন, লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে ভারতের মধ্যপ্রদেশে অবস্থান করছে।

এর প্রভাব ও বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া পূর্ণিমার গোনের (সময়) কারণে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে অতিরিক্ত ২-৪ ফুট উচ্চতা কিংবা তার চেয়ে বেশি জলোচ্ছ্বাসে উপকূলীয় এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত মোংলায় ১৬ মিলিলিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।

শুক্রবার (১২ আগস্ট) বিকেল ৩-৬টার পর থেকে এ বৈরী আবহাওয়া কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সুস্পষ্ট লঘুচাপ ও বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্যের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা কক্সবাজারের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে দুই থেকে চার ফুটের বেশি উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে চলাচলের জন্য বলা হয়েছে।

No Result
View All Result

Recent Posts

  • আইপিএল খেলতে ঢাকা ছাড়লেন মুস্তাফিজ
  • আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ে উপেন ব্রহ্মের স্ট্যাচু স্থাপনের উদ্যোগ নেবো: প্রদীপ দত্তরায়
  • বেঙ্গালুরু চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার পেল ‘নকশী কাঁথার জমিন’, জয়া আহসান কী বললেন?
  • এপ্রিলের শুরুতে সুখবর, দাম কমল রান্নার গ্যাসের
  • বাংলাদেশে চট্টগ্রামে সাগরে পড়ে নিখোঁজের ৩ দিন পর চিনা প্রকৌশলী দেহ উদ্ধার
 
Our Properties
 
  • ⚪ NORTHEAST NOW
  • ⚪ NORTHEAST NOW ASSAMESE
  • ⚪ NORTHEAST JOBS
  • ⚪ NORTHEAST TENDERS
  • ⚪ INNFINITY
  • About
  • Privacy Policy
  • Copyright Policy
  • Disclaimer
  • Contact

© 2022 - Maintained by EZEN Software & Technology Pvt. Ltd

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • অসম
  • ত্রিপুরা
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ওপার বাংলা
  • প্রবাসের খবর
  • বিনোদন
  • খেলা
  • জীবন শৈলী
  • স্বাস্থ্য
  • ভ্ৰমণ

© 2022 - Maintained by EZEN Software & Technology Pvt. Ltd