ঢাকা: ইংরেজি নতুন প্রাক্কালে Dhaka মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন, শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে Dhaka মহানগরের কোনো বার খোলা রাখা যাবে না। ওড়ানো যাবে না কোনো ফানুস। ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বসানো হবে তল্লাশিচৌকি।
রাজধানী Dhakaর মন্ত্রীপাড়াখ্যাত মিন্টো রোডে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। এছাড়া পযটন কেন্দ্র কক্সবাজার সৈকতে থার্টিফার্স্ট নাইটে সব ধরনের উন্মুক্ত আয়োজনের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রশাসন।
অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়ে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ান মিডিয়াকে জানান, নিষেধাজ্ঞার আওতায় থার্টিফার্স্ট নাইটে সমুদ্রসৈকত বা উন্মুক্ত স্থানে কোনো ধরনের জমায়েত, অনুষ্ঠান, আতশবাজি, গান-বাজনা বা আয়োজন করা যাবে না।
একইভাবে ইনডোর বা হোটেলেও অনুষ্ঠান সীমিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইনডোরে কোনো আয়োজন করলে জেলা প্রশাসনের অনুমতি নিতে হবে।
এছাড়া শনিবার সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে ১ জানুয়ারি সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীতে কোনো বার খোলা রাখা যাবে না। আবাসিক হোটেল, রেস্তোরাঁ, জনসমাবেশে কেউ কোনো ধরনের লাইসেন্স করা আগ্নেয়াস্ত্র বহন করতে পারবে না।
গুলশান, বনানী, বারিধারা এলাকায় ৩১ ডিসেম্বর রাত ৮টার পর বহিরাগত কোনো ব্যক্তি বা যানবাহন প্রবেশ করতে পারবে না। রাত ৮টার পর সেখানে প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
নগরীর বিভিন্ন স্থানে তল্লাশিচৌকি বসানো হয়েছে। যাতে কোথাও কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে। আজ Dhaka শহরের বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট বসানো হবে।
চেকপোস্টের মাধ্যমে আমরা যতটা সম্ভব পারি, তল্লাশি চালাব, যাতে সন্ত্রাসী কিংবা অন্য কোনো জঙ্গি গোষ্ঠী কোনো ধরনের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড না করতে পারে।
উগ্র গোষ্ঠী যাতে কোনো নাশকতা না করতে পারে, সে জন্য আমরা সতর্ক থাকব।রাস্তার মোড়, উড়ালসড়কে কোনো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা যাবে না জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘কোনো ধরনের ডিজে পার্টি আয়োজন করা যাবে না।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।