বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ আন্দামান সাগর এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি শক্তি সঞ্চয় করে সাইক্লোনে রূপ নিচ্ছে। এই ঘূর্ণিঝড়টির নাম দেয়া হয়েছে ‘আমফান’ (amphan)। ঘূর্ণিঝড় আমফানের নামটি থাইল্যান্ড দিয়েছে। ঘূর্ণিঝড় আমফান আরো ঘণীভূত হয়ে শক্তি সঞ্চয় করে করোনার মধ্যেই ধেয়ে আসছে। এতে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় আমফানের কারণে সাগর উত্তাল রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ জানিয়েছে, শুক্রবার নিম্নচাপটি পরিণত হয়েছে। তবে ঘূর্ণিঝড় হওয়ার আগে বেশকিছু স্তর রয়েছে। লঘুচাপ, সুস্পষ্ট লঘুচাপ, নিম্নচাপ, গভীর নিম্নচাপ, তারপরের রূপটি হলো ঘূর্ণিঝড়।
এখন পর্যন্ত এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। এটা সাগরে আছে। যদি ঘূর্ণিঝড় হয়, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকার দিকে আসে, তাহলে এটার প্রভাব পড়তে পারে।