• About
  • Privacy Policy
  • Copyright Policy
  • Disclaimer
  • Contact
Thursday, February 2, 2023
NorthEast Now (Bengali)
  • প্রচ্ছদ
  • অসম
  • ত্রিপুরা
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ওপার বাংলা
  • প্রবাসের খবর
  • বিনোদন
  • খেলা
  • জীবন শৈলী
  • স্বাস্থ্য
  • ভ্ৰমণ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • অসম
  • ত্রিপুরা
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ওপার বাংলা
  • প্রবাসের খবর
  • বিনোদন
  • খেলা
  • জীবন শৈলী
  • স্বাস্থ্য
  • ভ্ৰমণ
No Result
View All Result
NorthEast Now (Bengali)
No Result
View All Result
Home ওপার বাংলা

মজুতের সক্ষমতা বাড়ছে বাংলাদেশে

হাবিবুর রহমান by হাবিবুর রহমান
August 12, 2022 8:54 pm
মজুতের সক্ষমতা বাড়ছে বাংলাদেশে
170
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ঢাকা: বাংলাদেশে আমদানি করা জ্বালানি তেল জাহাজ থেকে দ্রুত ও সাশ্রয়ীভাবে খালাসের জন্য গভীর সমুদ্রে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং-এসপিএম এবং ডাবল পাইপলাইন’ নির্মাণকাজ শেষপর্যায়ে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে তেল খালাসের সময় ১১ দিন থেকে ৪৮ ঘণ্টায় নেমে আসবে।

জ্বালানি বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে তেল মজুতের সক্ষমতা বাড়বে, যা নিশ্চিত করবে জ্বালানি নিরাপত্তা। সময় কমে আসার পাশাপাশি বছরে সাশ্রয় হবে কমপক্ষে ৮০০ কোটি টাকা। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন, এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জ্বালানি ব্যবস্থাপনায় নতুন যুগে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ।

জ্বালানি বিভাগের সূত্রমতে, আমদানি করা অপরিশোধিত বা পরিশোধিত জ্বালানি তেল খালাস সহজ করার পাশাপাশি লাইটারিং অপারেশন ব্যয় কমানো, দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা পূরণে বর্তমান রিফাইনারির প্রক্রিয়াকরণের সক্ষমতা বাড়ানো, বছরের ক্রুড অয়োল পরিশোধন ক্ষমতা ১ দশমিক ৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন থেকে ৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন মেট্রিক টনে উন্নীত করার লক্ষ্যে কক্সবাজারের মহেশখালীর গভীর সমুদ্রে ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং এবং ডাবল পাইপ লাইন’ নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেয় সরকার।

আরো উদ্দেশ্য রয়েছে- ইআরএল এর জরুরি শাটডাউনের ব্যাকআপ হিসেবে মহেশখালীতে ট্যাংক ফার্ম স্থাপন এবং পরিশোধিত তেল মজুত ও সংরক্ষণের সক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

জ্বালানি বিভাগ সূত্রানুযায়ী, বর্তমানে যে পরিমান তেল আমদানি করা হয়, তা প্রথমে বড় জাহাজ থেকে লাইটার জাহাজে পৌঁছায়। সেখান থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে পৌঁছে যায় রিফাইনারি ট্যাংকে। এতে এক লাখ টন ক্ষমতার তেলবাহী জাহাজ থেকে তেল খালাস করতে লাগে ১১ দিন।

গুণতে হয় সেই ১১ দিনের জাহাজ ভাড়া। এর সঙ্গে রয়েছে অপচয়, অনিয়ম। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে এক লাখ টন ক্ষমতার জাহাজ থেকে তেল খালাস করতে লাগবে মাত্র ৪৮ ঘণ্ট। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এতে সাশ্রয় হবে কমপক্ষে ৮০০ কোটি টাকা। পাশাপাশি কমবে অপচয়।

‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং এবং ডাবল পাইপ লাইন’ নির্মাণ হচ্ছে কক্সবাজার জেলার মহেশখালী দ্বীপের কাছে। প্রায় ৯০ একর জায়গা নিয়ে প্রকল্পের জন্য ছয়টি স্টোরেজ ট্যাংক নির্মাণ করা হচ্ছে। এর তিনটি পরিশোধিত তেল মজুতের জন্য আর তিনটি অপরিশোধিত তেলের জন্য। প্রতিটি পরিশোধিত স্টোরেজ ট্যাংকারের ধারনক্ষমতা ৬০ হাজার ঘনমিটার।

অপরিশোধিত স্টোরেজ ট্যাংকারের ধারন ক্ষমতা ৩৫ হাজার ঘনমিটার। সাধারণত জাহাজ থেকে ক্রুড অয়েল ও ফিনিশড পণ্য সরাসরি ভেসেল মুরিং পয়েন্টে চলে যাবে। সেখান থেকে পাম্প করে পাইপলাইনের মাধ্যমে প্রথমে তেল আনা হবে মহেশখালীর স্টোরেজ ট্যাংকে। সেখান থেকে আবার পাম্পের মাধ্যমে পাইপ লাইনে করে পাঠানো হবে ইস্টার্ন রিফাইনারিতে।

জ্বালানি বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, গতানুগতিক এই পদ্ধতি সময়সাপেক্ষ এবং ঝুঁকিপূর্ণ আর ব্যয়বহুলও। যে কারণে গভীর সমুদ্রে মুরিং পয়েন্ট নির্মাণ করা হচ্ছে, সঙ্গে ডাবল পাইপলাইন।

জ্বালানি বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ প্রকল্পের আওতায় ১৪৬ কিলোমিটার অফশোর পাইপলাইন স্থাপন করা হচ্ছে, আর ৭৪ কিলোমিটার হবে অনশোর পাইপলাইন। এর কাজ এখন শেষপর্যায়ে।

এ প্রসঙ্গে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, মহেশখালিতে সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং বা এসপিএম-এর নির্মাণকাজ প্রায় শেষ। ফলে জ্বালানি ব্যবস্থাপনার নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

তিনি বলেন, বর্তমানে আমদানি করা জ্বালানি তেল বড় জাহাজ থেকে লাইটারে, সেখান থেকে পাইপ লাইনের মাধ্যমে পৌঁছায় রিফাইনারি ট্যাংকে। এতে ১ লাখ টনের তেলবাহী জাহাজ খালাস করতে লাগে ১১ দিন। এসপিএম চালু হলে সময় লাগবে মাত্র ৪৮ ঘণ্টা।

উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে নেওয়া প্রকল্পটি তিন বছরের মধ্যে শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু নানা জটিলতায় তিন দফা সংশোধন করে মেয়াদ বাড়িয়ে তা ঠেকেছে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত। আর ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকায়।

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) অধীনে কোম্পানি ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে জিটুজি ভিত্তিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বর্তমানে দেশের একমাত্র রাষ্ট্রয়াত্ত প্রতিষ্ঠান ইস্টার্ন রিফাইনারি বছরে ১৫ লাখ টন অপরিশোধিত জ্বালানি তেল পরিশোধন করতে পারে। প্রতিষ্ঠানটির দ্বিতীয় ইউনিট চালু হলে পরিশোধন ক্ষমতা ৪৫ লাখ টনে উন্নিত হবে।

No Result
View All Result

Recent Posts

  • রোগা হওয়ার পরও মুকেশ পুত্ৰের ওজন বেড়েছে, এর নেপথ্যে কারণ
  • অসমের কাজিরঙা জাতীয় উদ্যান ঘুরে দেখলেন জি২০-র প্ৰতিনিধি দল
  • পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম সফরে অন্য ভূমিকায় দেখা গেল বাংলার মুখ্যমন্ত্ৰীকে
  • বিশ্বের ধনীদের তালিকায় ভারতীয়দের মধ্যে গৌতম আদানিকে টপকে এগিয়ে মুকেশ আম্বানি
  • দেশের নারীদের সঞ্চয় বাড়াতে বড় ঘোষণা অর্থমন্ত্ৰীর
 
Our Properties
 
  • ⚪ NORTHEAST NOW
  • ⚪ NORTHEAST NOW ASSAMESE
  • ⚪ NORTHEAST JOBS
  • ⚪ NORTHEAST TENDERS
  • ⚪ INNFINITY
  • About
  • Privacy Policy
  • Copyright Policy
  • Disclaimer
  • Contact

© 2022 - Maintained by EZEN Software & Technology Pvt. Ltd

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • অসম
  • ত্রিপুরা
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ওপার বাংলা
  • প্রবাসের খবর
  • বিনোদন
  • খেলা
  • জীবন শৈলী
  • স্বাস্থ্য
  • ভ্ৰমণ

© 2022 - Maintained by EZEN Software & Technology Pvt. Ltd