• About
  • Privacy Policy
  • Copyright Policy
  • Disclaimer
  • Contact
Monday, January 30, 2023
NorthEast Now (Bengali)
  • প্রচ্ছদ
  • অসম
  • ত্রিপুরা
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ওপার বাংলা
  • প্রবাসের খবর
  • বিনোদন
  • খেলা
  • জীবন শৈলী
  • স্বাস্থ্য
  • ভ্ৰমণ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • অসম
  • ত্রিপুরা
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ওপার বাংলা
  • প্রবাসের খবর
  • বিনোদন
  • খেলা
  • জীবন শৈলী
  • স্বাস্থ্য
  • ভ্ৰমণ
No Result
View All Result
NorthEast Now (Bengali)
No Result
View All Result
Home ওপার বাংলা

বাংলাদেশে জেএমবি’র সিরিজ বোমা হামলা; ১৭ বছরেও শেষ হয়নি বিচার

হাবিবুর রহমান by হাবিবুর রহমান
August 17, 2022 8:08 pm
বাংলাদেশে জেএমবি’র সিরিজ বোমা হামলা; ১৭ বছরেও শেষ হয়নি বিচার
99
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ঢাকা: জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) সিরিজ বোমা হামলার ১৭ বছর পরেও দেশ থেকে জঙ্গি হামলার আতঙ্ক কাটেনি। মাঝে মধ্যে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়ছে ভয়ঙ্কর এসব জঙ্গি সদস্যরা।

তবে এখনো অনলাইনের মাধ্যমে জঙ্গিরা তাদের প্রচারণা ও দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করছে। অনলাইনেই তারা জঙ্গি হামলার প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। ছোট ছোট গ্রুপে বিভক্ত হয়ে তারা হামলার কৌশল রপ্ত করছে।

দেশে জঙ্গি হামলায় ১৫৯টি মামলার মধ্যে ৪১টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। ১১৮টি মামলার রায় ঘোষণা করেছে আদালত। ১৯৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয়েছে। ১৫ জন জঙ্গিকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হয়েছে।

গত ২০০০ সালে দিনাজপুরের ফুলবাড়িতে বোমা হামলার মধ্যদিয়ে জেএমবি’র কার্যক্রম শুরু করে। এরপর ময়মনসিংহে সিনেমা হলে বোমা বিস্ফোরণ, রাজশাহীতে প্রকাশ্যে জঙ্গি কার্যক্রম, গাজীপুরে আদালত প্রাঙ্গণে বোমা হামলা, ঝালকাঠিতে বিচারকদের ওপর বোমা হামলা, নেত্রকোনায় উদীচীর অনুষ্ঠানে বোমা হামলাসহ ২০০৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশি বিদেশি গণমাধ্যমে আলোচনা বিষয় স্থান করে নেয় জেএমবি’র জঙ্গি কার্যক্রম।

জেএমবি’র কার্যক্রম যে একেবারে শেষ হয়ে গেছে তা নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা। জেএমবি এখন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাদের কার্যক্রম বিস্তার করার চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এদের শক্তিশালী নেটওয়ার্কের তথ্য পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

২০১৪ সালের ২ অক্টোবর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানের খাগড়াগড়ে জেএমবি’র বোমা বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে তাদের আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অবস্থান জানান দেয়। পরবর্তীতে ২০১৮ সালের ৭ আগস্ট ভারতের ব্যাঙ্গালুরু এলাকা থেকে জেএমবি’র দুর্ধর্ষ পলাতক জঙ্গি বোমারু মিজানকে গ্রেফতার করে ওই দেশের এনআইয়ে টিম।

২০১৯ সালের ২৯ এপ্রিল রাজধানীর গুলিস্তানে কর্তব্যরত পুলিশের ওপর বোমা হামলায় ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়। ওই বছরের ২৭ মে মালিবাগে পুলিশ ভ্যানে বোমা হামলায় একজন পথচারী আহত হয়।

একই বছরের ২৩ জুলাই রাতে খামারবাড়ী ও পল্টন পুলিশ বক্সে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা দুইটি শক্তিশালী আইইডি যুক্ত বোমা ফেলে রেখে যায়।

গত ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশের ৬৩ জেলার (মুন্সীগঞ্জ ব্যতিত) ৪৩৪ স্থানে একযোগে বোমা হামলা চালায় জেএমবি। সিরিজ বোমা হামলার ঘটনায় সারাদেশের বিভিন্ন থানায় ১৫৯ টি মামলা দায়ের হয়।

এসব মামলায় ৫৬০ জনকে গ্রেফতার করা হয়। হামলার ১৮ বছরের মধ্যে ১১৮ টি মামলার রায় ঘোষণা হয়েছে। ৪১টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। তদন্ত শেষে এসব মামলায় ৭৩৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়। ১৯৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয় আদালত।

গ্রেফতারকৃত আসামীর মধ্যে ২৮১ জনকে অভিযোগ থেকে খালাস দেওয়া হয়। মৃত্যুদন্ড রায় দেয়া হয়েছে ১৫ জনকে।

ঢাকা মহানগর আদালত সূত্র জানায়, ঢাকা মহানগর এলাকায় বোমা হামলার ঘটনায় ওই সময় ১৮টি মামলা দায়ের হয়। এই ১৮ টি মামলায় পুলিশ ও র‌্যাব ৯১ জনকে গ্রেফতার করে। ৫৬ জনের বিরুদ্ধে পুলিশ চার্জশিট দেয়। অনেক মামলায় আসামিদের নাম ও ঠিকানা কিছুই নেই বা ছিল না।

সাক্ষীদেরও ঠিকমত পাওয়া যায়নি। অনেক সাক্ষী সাক্ষ্য দিতেও আসেননি। বেশির ভাগ সাক্ষীর ঠিকানাও পরির্বতন হয়েছে। এ কারণে ১৪ টি মামলায় মাত্র ৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয় আদালত। বাকি ৪ টি মামলা বিচারাধীন পর্যায়ে আছে।

এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল¬াহ আবু বলেন, ঢাকার আদালতে ১৮টি মামলা ছিল। বর্তমানে ৪টি মামলা বিচারাধীন আছে। সেগুলোও সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে।

মামলার বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হওয়ার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, সাক্ষীদের অনুপস্থিতিই মূল কারণ। অনেক ক্ষেত্রে সাক্ষীদের পাওয়া যায়নি। সাক্ষীদের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে। পুলিশও চেষ্টা করছে সাক্ষীদের খুঁজে বের করতে। চাঞ্চল্যকর এসব মামলা চাইলেই তো শেষ করে দেওয়া যায় না।

তারপরও সাক্ষী যা হয়েছে, বা আরো কয়েকটা সাক্ষী নিয়ে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ করে এ বছরের মধ্যে বিচার কাজ শেষ করার চিন্তাভাবনা আছে।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, র‌্যাবের অভিযানেই জেএমবি’র আমির শায়খ আবদুর রহমান, সেকেন্ড ইন কমান্ড সিদ্দিকুল ইসলাম বাংলা ভাই, আতাউর রহমান সানি, খালেদ সাইফুল¬¬াহ, আবদুল আউয়াল, আসাদুল ইসলাম আরিফসহ শীর্ষ জঙ্গি নেতারা গ্রেফতার হয়।

তাদের বিচারের মুখোমুখিও করা হয়েছে। তাদের ফাঁসির রায়ও সরকার কার্যকর করেছে। জঙ্গিরা এখন সাইবার মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম চালানোর চেস্টা করছে। জাতিগতভাবে বাংলাদেশ জঙ্গিবাদকে পছন্দ করে না।

একারণে আমরা খুব অল্প সময়ে জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়েছি। জঙ্গি কার্যক্রম থেকে ফিরিয়ে এনে তাদেরকে পুনর্বাসন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে কয়েকজনকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। তাই বলে এটা নিয়ে আত্মতুষ্টিতে ভুগছি না।

তবে অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার সাথে সমন্বয় করে জঙ্গিদের ওপর নজরদারি করা হচ্ছে। আমরা সাইবার ওয়ার্ল্ডে খোঁজ খবর ও নজরদারি করছি। এটা নিয়ে আমরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছি।    

No Result
View All Result

Recent Posts

  • জুট কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ায় বিভিন্ন পদে নিয়োগ
  • মিড ডে মিলের টাকা ঠিকমতো খরচ হচ্ছে কিনা খতিয়ে দেখতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্ৰীয় দল
  • কুন্তল ঘোষের পরিণতিও কি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মতো হবে? যুব নেত্ৰী সায়নী ঘোষের মন্তব্যে জল্পনা
  • ‘মন কি বাত’ ৯৭তম এপিসোডে প্ৰধানমন্ত্ৰী নরেন্দ্ৰ মোদী আদিবাসী পদ্ম সম্মান প্ৰাপকদের প্ৰশংসা করলেন
  • ভাবমূর্তি নষ্ট করাই উদ্দেশ্য! মার্কিন সংস্থার অভিযোগের জবাবে আদানি গোষ্ঠী
 
Our Properties
 
  • ⚪ NORTHEAST NOW
  • ⚪ NORTHEAST NOW ASSAMESE
  • ⚪ NORTHEAST JOBS
  • ⚪ NORTHEAST TENDERS
  • ⚪ INNFINITY
  • About
  • Privacy Policy
  • Copyright Policy
  • Disclaimer
  • Contact

© 2022 - Maintained by EZEN Software & Technology Pvt. Ltd

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • অসম
  • ত্রিপুরা
  • পশ্চিমবঙ্গ
  • ওপার বাংলা
  • প্রবাসের খবর
  • বিনোদন
  • খেলা
  • জীবন শৈলী
  • স্বাস্থ্য
  • ভ্ৰমণ

© 2022 - Maintained by EZEN Software & Technology Pvt. Ltd