বাংলা ক্যালেন্ডারে বৈশাখ এবং শ্রাবণ ভাসিয়ে নিয়ে যায় বাঙালিকে। আবেগে, অনুভবে, কান্না-হাসিতে, বিরহ-মিলনে কোথায় নেই রবি ঠাকুর।
২২ শে শ্রাবণ কবিগুরুর ৭৮তম মৃত্যুবার্ষিকী।
রবীন্দ্র স্মরণে বাংলাদেশ ডাক বিভাগ প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশ করে ১৯৯১ সালের ৭ আগস্ট। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণবার্ষিকী উপলক্ষে এটিই ছিল বাংলাদেশ থেকে প্রথম প্রকাশিত ডাকটিকিট। যার মূল্য ছিল ৪টাকা।
ডাক টিকিটের ডিজাইন সম্পন্ন করেছিলেন আহমেদ ফজলুল করিম।
উল্লেখ্য, বিশ্বকবিকে নিয়ে ভারত থেকে প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশ করা হয় ১৯৫২ সালের পয়লা অক্টোবরে।
বাংলা সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিভা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাঙালি অস্তিত্বের শিকড়।
গিনি-বিসাউ প্রজাতন্ত্র, ২০১১বাংলাদেশে বিশ্বকবির পদচারণা ছিল। তিনি জমিদারি তদারকির জন্য বাংলাদেশের নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ ও কুষ্টিয়ার শিলাইদহে অবস্থান করেছেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্মরণে বিশ্বের ৩৪টি দেশ থেকে স্মারক ডাকটিকিট, ডাকটিকিটের শিটলেট, স্যুভেনির শিট, মিনিয়েচার শিট, উদ্বোধনী খাম, বিশেষ খাম, পোস্টকার্ড, অ্যারোগ্রাম ও বিশেষ সিলমোহর প্রকাশ করেছে।
রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয় ভারত থেকে, ১৯৫২ সালের ১ অক্টোবর—যার মূল্য ছিল ১২ আনা।
বাংলাদেশ ১৯৯১ সালের ৭ আগস্ট বিশ্বকবির ৫০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রথমবারের মতো প্রকাশ করা স্মারক ডাকটিকিটে রবীন্দ্রনাথের প্রতিকৃতি ও শিলাইদহ কুঠিবাড়ির ছবি স্থান পায়।
সর্বশেষ ২০১১ সালের ৬ মে সার্ধশত জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যমানের ৪টি ডাকটিকিট এবং ১০০ টাকা মূল্যমানের একটি স্যুভেনির শিট প্রকাশিত হয় বাংলাদেশ থেকে।
স্যুভেনির শিটে ডাকটিকিটের ছবিগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের জাতীয় সংগীত স্থান পায়।