শাহিনবাগ আন্দোলনের হোতা সার্জিল ইমামের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল অসমের কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তির।
প্রতিদিন টাইমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, অসমের একজন শীর্ষ রাজনীতিবিদ, এআইইউডিএফের নেতৃত্ব বদরুদ্দিন আজমল, নিউজ পোর্টেলের মালিক উৎপল কান্তার পাশাপাশি বেশ কয়েকজন ব্যক্তির সঙ্গে সার্জিলের সম্পর্ক ছিল।
অসম পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চের জেরায় সাংসদ বদরুদ্দিন আজমল, উৎপল কান্তা, গোলকগঞ্জের অনির্বাণ রায় নামক জেএনইউ’র একজন ছাত্র, এবং গোলকগঞ্জেরই হীরকজ্যোতি নাথ এবং দিল্লিস্থিত সাংবাদিক প্রত্যুষদ্বীপ কাকতির নাম প্রকাশ করেছে অভিযুক্ত সার্জিল ইমাম।
সূত্র মতে, ব্যবসায়ী উৎপল কান্তার সঙ্গে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বিরোধি আন্দোলনের সময় সার্জিল বহুবার ফোনে কথা বলেছিলেন এবং কান্তাইসার্জিলকে অসমের আন্দোলনের সমস্ত খবর দিতেন।
জানা গেছে, বর্তমান অসমের বাইরে থাকা ব্যবসায়ী উৎপল কান্তা সিমেন্ট চিণ্ডিকেটের সঙ্গেও যোগাযোগ রয়েছে।
ইতিমধ্যে পুলিশ সার্জিল ইমামের ভয়েস সেম্পল সংগ্রহ করেছে।
অসমে আনা সার্জিল ইমামকে মামলায় ৬ দিন পূর্বে কামরূপ মহানগর জেলা ন্যায়িক দণ্ডাধীশের আদালতে পুলিশের জিম্মায় দিয়েছিলেন।
আদালত বিগত ২০ ফেব্রুয়ারি ইমামকে প্রথম ৪ দিনের জন্যে পুলিশি হেফাজতে দিয়েছিলেন যদিও পরে ফের ৪ দিনের জিম্মায় দেন।
অসমে আনার পূর্বে সার্জিল ইমাম তিহার জেলে কারাবন্দী ছিলেন।
নয়া দিল্লিতে তিনি সিএএ বিরোধি প্রতিবাদে অসমকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করবেন বলে হুমকি দিয়েছিলেন।