আগামিকাল ২৪ মার্চ থেকে ৫ দিনের জন্যে লক ডাউনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। সোমবার বিকেলে ৫টায় আনুষ্ঠানিকভাবে সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা করতে পারেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড০ হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।
২২ মার্চ জনতা কারফিউর দিন ভারতের জনগণের উন্মত্ততা যে হারে প্রকাশ পেয়েছে, তাতে সমস্যা কমবে বলে মোটেও মনে হচ্ছে না।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেশবাসীর উদ্দেশে আহ্বান ছিল, বিকেল ৫টায় প্রত্যেক নাগরিক যেন ভিন্ন ভিন্নভাবে যারা দেশের জন্যে দিনরাত খেটে যাচ্ছেন, তাঁদের উৎসাহিত করা। কীভাবে? কাঁসা-ঘন্টা বাজিয়ে।
এর বিপরীতে মানুষ যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছিল, তা দেখে রীতিমতো প্রাণ হাতে চলে এসেছে প্রত্যেকের।
ছোটভাবে বললে, কয়েকটি জেলার নাগরিক নগর কীর্তন নিয়ে বেড়িয়েছেন। হাতে কাঁসা-ঘন্টা নিয়ে নৃত্য করতে করতে চলেছেন প্রত্যেকে।
আদৌ অসমে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কতটুকু সজাগতা অবলম্বন করা হচ্ছে? সজাগ করা হচ্ছে বস্তিবাসীদের? মোটেও করা হচ্ছে না।
যাঁদের হাতে হাতে স্মার্ট ফোন রয়েছে, তাঁরা জানতে পারছেন বিষয়গুলো। কীভাবে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কিন্তু যারা দিন এনে দিন খাওয়া মানুষ, তাঁরা? কীভাবে আছেন তাঁরা এ মুহূর্তে? না কোন খোঁজ নেওয়া হচ্ছে না প্রশাসনের তরফ থেকে!