অসমের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড০ হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এক জরুরি ঘোষণা করেছেন টুইটার যোগেঃ
নয়া দিল্লির হজরত নিজামুদ্দিন তবলিগি জামাতের ধর্মীয় অনুষ্ঠানটিতে অসম থেকে কোন ব্যক্তি যদি অংশগ্রহণ করে থাকেন, তাহলে তাঁকে শীঘ্রই নিকটবর্তী সরকারি চিকিৎসালয়ে জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কোন প্রকার অবহেলা যেন তাঁরা না করেন এ গভীর বিষয়ে। তাঁরা ১০৪ হেল্পলাইন নম্বরেও ফোন করে বিষয়টি অতি সত্বর জানাতে পারেন।
উল্লেখযোগ্য যে, এই মসজিদে অনুষ্ঠিত হওয়া তাবলিগ জামাতের সমাবেশ থেকে ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা সংক্রমণ। ইতিমধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের। এছাড়া সমাবেশে যোগ দিয়ে বহু মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।
ভারতের রাজধানী দিল্লিতে অবস্থিত তাবলিগ জামাতের বৈশ্বিক কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত নিজামুদ্দিন মারকাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
পাশাপাশি নিজামুদ্দিন মারকাজ থেকে কমপক্ষে ৮৫০ জনকে অন্য একটি জায়গায় কোয়ারান্টাইন করে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
গত ১ থেকে ১৫ মার্চের মধ্যে দিল্লির ওই মসজিদে অন্তত ২ হাজার মানুষের সমাগম হয়েছিল। দিল্লিতে ওই মসজিদে (নিজামুদ্দিন মারকাজে) শুধু ভারত নয়, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, কিরগিজিস্তান থেকেও বিভিন্ন মানুষজন এসে ওই ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশ নেন। সেখান থেকেই ব্যাপক হারে মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে বলে সংবাদ।
জীবনই তো ধর্মের আরেক রূপ! জীবনকে মরণের দিকে এগিয়ে নিয়ে গিয়ে কে বলেছে ধর্ম পালন কথা? যা আমাদের ধারণ করে তাই তো ধর্ম! কিন্তু ইসলাম কিছু সংখ্যক অন্ধবিশ্বাসী, ধর্মান্ধ লোকেরা জনসমাগম করে মারণ কোভিড-১৯ ছড়াচ্ছেন পৃথিবীর প্রতি কোণায়!